Yshodhara`s comment:শ্রীজাত কন্ডোম শব্দটি ব্যবহার করে কবিতা লিখেছেন বলে আপামর বাঙালির প্রাণে ব্যথা লেগেছে। কিন্তু তার চেয়ে অন্তত একশো গুণ কুরুচিকর একটি পোস্ট and the spine lost
Palash Biswas
I am disappointed to see Bengali Intelligentsia quite detached from the day to day turmoil,degeneration of progressive,liberal and democrat identity of Bengali society which had been enriched By Rabidra Nath ,icons of Renaissance in Bengal and freedom fighter which made Bengal leading in every sphere of life.Despite being the victim of partition of India and the aftermath,continuous refugee influx and continuous minority persecution in Bangladesh and erstwhile East Pakistan Bengali heart and mind remain as much as tolerant as Buddhism or Tagore` s Geetanjalli might be.
Suddenly Bengal has converted into another cow belt or Gujarat.We have been familiar of the controversies related to writings in the past but never witnessed religious intolerance to overlap the heart and Mind of Bengalies in general and specifically those claiming to be flag bearers of Bengali culture.
It is stunning that Srijato seem to be excommunicated for his poem which did not mention any individual,organization or religion except the phrase condom on trisul.It might be subjected to criticism whether it was suitable or not,but branding it anti Hindu and most of the Bengali civil society siding with Ram Tsunami creating elements,is rather shocking for an outsider like me.
Prominent Bengali poet, andcreative activist and face of modern Bengali poetry,Yshodhra Roy Chowdhury has written about this scenario most correctly.Please consider her point of view as she is quite apolitical.
Yashodhara Ray Chaudhuri wrote:
প্রথমে রুচিতে বাধছিল। তারপরে ভেবে দেখলাম লিখিত ভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবার মূল্য আছে।
শ্রীজাত র নামে লিখে পোস্ট করেছেন জনৈক সব্যসাচী ভট্টাচার্য। তার লেখা পড়ে বাঙালি চুপ।
না, কবিতাটা কত খারাপ কবিতা, কত ভুলে ভরা এসব বলে খিল্লি করে হেসে উড়িয়ে দিচ্ছি না। কারণ, আমার কাছে সব্যসাচীবাবু আর সেই সব গুরু-স্বামী-যোগী-উলেমা আলাদা নন, এক, একই ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারক বাহক এঁরা, ধর্মীয় ভাবাবেগের নামে যাঁরা মেয়েদের ধর্ষণ করাকে একটা মাহাত্ম্য দেন। এঁদের চিনে রাখুন। এঁরা হিন্দু বা মুসলিম বা অন্য যে কোন ধর্মের হলেও, একই সংস্কৃতির ধারক। নারীবিরোধী, কুৎসিত এই সংস্কৃতি আমরা চাই না।
তাই, এক মহিলা হিসেবে, নারীবাদী হিসেবে ধিক্কার জানালাম সব্যসাচীকে এবং সেই মাতব্বরদেরও । যাঁরা কোন পুরুষকে অপমান করতে অবধারিতভাবে তার মা বোন বউ-এর সম্মান নষ্ট করেন, কোন জাতি-গোষ্ঠী-ধর্মীয়কে অপমান করেতে তার মা বোন বউকে ধর্ষণ করেন, পেটে বর্শা-ত্রিশূল খুঁচিয়ে ভ্রূণ টেনে আনেন, নিজের ধর্মের মেয়েদের অনার কিলিং এ বাধ্য করান। কারুকে গালাগালি দিতে তার মাকে তুলে আনার যুগবাহিত পুরুষতান্ত্রিক প্রবণতা এখন ফুলে ফলে বৃদ্ধি পাচ্ছে এঁদের জন্য। কন্ডোম শব্দে যার ভাবাবেগে আঘাত লেগে থাকে, তার ই নিজের রুচিটি, এইভাবে কারওর মা বোন বউকে জঘন্য ভাষায় বিবৃত করার প্রবণতায় বুঝতে পারি, এরা বিকৃত মানসিকতার, এবং এদের বিরুদ্ধে লড়াই এই সবে শুরু হল।
( ডিসক্লেমার : এই পোস্ট শ্রীজাত সংক্রান্ত নয়। কারুর ভাবাবেগে আঘাত লাগলে দুঃখিত)
সব্যসাচী ভট্টাচার্য
কন্ডোম কবি ,
কন্ডোম নিয়ে কবিতা লেখো, এ কেমন কবি,
স্ত্রী সাথে করেছো নিশ্চয় কোনোদিন নীলছবি ।
কবি তোমার টাকে কন্ডোম, গোপনাঙ্গে হাত
বনমানুষের নাম দিয়েছে আবার শ্রীজাত ।
বেজাত নামটাই শ্রেয় ছিল, জারজ বলে কথা
কবি সেজে দিয়েছো তাই ধর্মানুভূতিতে ব্যাথা ।
ত্রিশূল নিয়ে লিখছো তাই অক্ষত আছে হাত,
ইসলাম নিয়ে লিখলে বুঝতে পারতে শ্রীজাত ।
তুমি কোন চুলের কবি, ধর্মকে করো অপমান,
কন্ডোম ছাড়া কি আর কিছুর নিতে পারোনা নাম ।
জারজ বলেই এসব বলো, ব্রা প্যান্টিতে আন্দোলন,
শুনেছি নাকি পাকিস্তান গিয়েছে তোমার আপন বোন ।
তোমার বাবা নাকি ধ্বজভঙ্গ, ফলাতে পারেনি তোকে,
তোর মা নাকি ছুটে গেছিল লাহোরের কোন ঝোপে ।
তোর মাথাতে কন্ডোম পরাবো, কুকুর দিয়ে করাবো ধর্ষন,
বাকস্বাধীনতার কবিতা কাকে বলে এবার দেখুন বুদ্ধিজীবিগন