#JUSTICEFORANIRUDDHA
#JUSTICEFORKAUSHIK
Lynched the student secured Hunderd upon hundred in Maths and this lynching trending in Bengal like Beef lynching countrywide.
Palash Biswas
I am just quoting from Sayan Bhattacharjee`s Face Book Wall.A Dalit Student from Bengal having secured Cent Percent marks in Maths in Board exam has been lynched last day.It is back to back lynching in Bengal which is more inflicted with witch hunting culture as women IAS officer had been lynched in Bantala way back in eighties.Again the Anandmargi Sadhus were lynched and burnt alive in the heart of Kolkata in eigties.Numbers of tribal women have to be lynched round the year.
Media repors:In another shocking incident that surfaced in Kolkata's Thakurpur district on last Thursday, 18-year old Aniruddha Biswas was beaten to death mercilessly over suspicion of stealing mangoes. Aniruddha, who was suffering from jaundice had gone to take a stroll in a park to catch some fresh air with a friend. Two men in their 40s accused him of pelting stones at a mango tree and breaking a window pane, and started beating him up severely as the bystanders watched.
The boy had to be later admitted to a hospital after he complained of abdominal pain and was passing blood in his urine. Aniruddha succumbed to his injuries on the night of Tuesday, June 7. His was his parent's only son. Aniruddha's father, Biswajit Biswas told The Telegraph, "Why would he steal mangoes? And does someone have the strength or the will to steal a mango while running a temperature of 102 degrees?"
The doctors of the private hospital treating Aniruddha said that he had died of "internal haemorrhage". The police have arrested two people in connection with beating him up, identified as Chinmoy Sardar, popular as a hothead and Vinod Balmiki, well known as an "alcoholic" in the neighbourhood. Both men have been charged with murder, while others who had joined in beating up the boy are absconding.
Just for example,a sub-divisional court in West Bengal's West Midnapore district on Monday awarded death sentences to seven persons, including a woman, for killing three women, after branding them as witches.
Ghatal Sub-Divisional Court in West Midnapore district found fourteen accused of total 20 arrested guilty for committing the murder and acquitted the remaining six.
Besides giving death penalty to seven accused, the court awarded life imprisonment sentences to six others. The court also imposed a penalty of rupees 60,000 on each of them. The remaining one, however, was sentenced to nine years in prison.
On Oct 16 in 2012, three adivasi women of same family were beaten to death by local villagers at Dubrajpur village under Daspur block area in West Midnapore district, after being branded as witches. Their bodies were recovered from a riverside area nearby. As many as twenty persons were arrested in the case.
And look!Hours after a court awarded death sentence to seven persons in connection with the lynching of three women in West Midnapore on suspicion of being witches, a woman was lynched at Debra area in the West Midnapore district on Monday night on the suspicion of witchcraft.
A senior district police officer said Sambari Tudu, 45, was dragged from her house at Birsinghpur hamlet under Debra police station area by some locals late last night after a local village court held a sitting and blamed her for the death of some neighbours due to ailments. She was thrashed after being tied to a post and as she slumped to the ground the attackers left the spot, the officer said quoting some eyewitnesses.
It is the mob which serves the punishment.it is the law and order management by the mob and rule of law no where!Many politicians might have linked the Dadri lynching incident to religion, but at its very core, it was a law and order issue, where an angry mob of misguided youth and irrationally thinking individuals, driven by extreme hatred took the law in their own hands and killed an innocent man. The man's fault? His choice of meat, which is even still not clear was beef or not. But even if it was beef, that cannot be a valid reason for ending a precious human life.
We condemn the Beef lynching countrywide these days.The situation in Bengal is mre brabric as it has been showcased in the National capital time and again where the non Aryan North East students and African as well are tharshed to death under the nose of Raiseena Hills and Rule of law absconding.It is trending very dangerously.
Two brilliant students belonging to underclass and struggling to shine with their quest for knowledge have been lynched back to back.
I am resharing the post of a Jadavpur University girl student who saved such a victim of mass lynching in a running train and she was targeted next,She was thrashe and had to be rescued.She left for the university to sit in exam with ID and Admit card.These documents saved her life.
But Kaushick in Diamond Harbour and Aniruddha in South Kolkata Sub Urban Thakur Pukur were not asked for cerednetial and charged with Bugffallow theft and Mango theft respectively and simply lynched!
Diomond Harbour.A 24-year-old ITI student was lynched by a mob, which accused him of being a cattle thief, in West Bengal's South 24 Parganas district, police said on Tuesday. One of the alleged attackers has been arrested.
The incident happened on Monday evening at Harindanga in Diamond Harbour where the victim Koushik Purakait had come to visit his relatives.
According to the complaint filed by the family, a large mob thrashed Koushik accusing him of having stolen a buffalo.
The youth was brought to the city's SSKM Hospital where doctors declared him dead.
Police said they have arrested one of the alleged attackers and detained four others.
Sayan Bhattacharjee wrote:
ডায়মণ্ড হারবারে কৌশিকের পর মিথ্যে সন্দেহের বশে প্রাণ গেল আরেক ছাত্রের । না খুব অজ পাড়া গাঁ না । কোলকাতার প্রান্তবর্তী এলাকা ঠাকুরপুকুরের সত্যজিত্ পার্ক এলাকায় গত শুক্রবার ঘটে যায় এই নিন্দনীয় ঘটনা । অনিরুদ্ধ বিশ্বাস । স্বপ্ন ছিল আশুতোষ কলেজে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়ার । নিজের পায়ে স্বাবলম্বী স্বাধীন হবার । সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারল না সে । কিছুদিন ধরে অসুস্থ অনিরুদ্ধ বাড়িতেই ছিল ঘটনার দিন । নিছক আড্ডা মারতেই বাড়ী থেকে কিছু দূর গিয়েছিল অনিরুদ্ধ এবং তার পাড়ার বন্ধু সুপ্রতিম । হটাতই আমচুরির সন্দেহে দুজনকে বেধড়ক মারতে শুরু করেন স্থানীয় দুই ব্যক্তি । অনিরুদ্ধ গুরুতর আহত হয় । শনিবার অনিরুদ্ধকে প্রথমে ঠাকুরপুকুরের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে রবিবার তাকে একবালপুরের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার রাত ১০টা নাগাদ মৃত্যু হয় অনিরুদ্ধের। ঘটনার দিন থানায় যাওয়া হলেও পুলিশ অভিযোগ নিতে চায়নি। এই ঘটনা আবার সামনে এনে দেয় অবক্ষয়িত সামাজিক মূল্যবোধকে । প্রশ্ন তুলে আনে পুলিশের কর্তব্যের গাফিলতি সম্পর্কে । তীব্র ভাবে এই লজ্জাজনক ঘটনার প্রতিবাদ জানানোর সময় চলে এসেছে । আমরা কৌশিকের পাশে ছিলাম আমরা অনিরুদ্ধর পাশেও থাকব । সময় এসেছে প্রতিবাদ জানানোর … সময় এসেছে ঠিক কে ঠিক বা ভুল কে ভুল বলে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার । নইলে রোজ মরবে আরো কৌশিক আরো অনিরুদ্ধ । সেটাই কি আজকের ছাত্রসমাজের ভবিষ্যৎ বন্ধুরা ??
#JUSTICEFORANIRUDDHA
#JUSTICEFORKAUSHIK
Urmi Mala wrote
আজ একটা চিরস্মরণীয় অভিজ্ঞতা হল...
পরীক্ষা দিতে যাব বলে সোনারপুর থেকে 9 টার ক্যানিং লোকাল এ উঠলাম.. কোনো রকমে গেট এ ঝুলে আছি কয়েকজন.. ট্রেন ছেড়ে দেওয়ার পর পিছন থেকে একটা জোড় ধাক্কা খাওয়ার পর (একজন ছিটকে বাইরেই পরে যাচ্ছিল) ঘুরে দেখলাম একজন মধ্যবয়স্ক মহিলাকে অনেকে মিলে ভীষণ মারছে আর "ল্যাংটো করে পেটানোর" বিধান দিচ্ছে...শুনলাম পকেটমারি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে সোনারপুরের আগের কোনো এক স্টেশনে.. তখন থেকেই চলছে উদম কেলানি(আর কেলানির চোটে গেটের লোক চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়ার অবস্থায়).. কিছু জন প্রতিবাদ করে বলল অনেক মারা হয়ে গেছে sonarpur GRP তে কেন দিল না?? মারতে বারন করল যারা দেখলাম তাদেরও অনায়াসে মেরে দিল এবং "চোরের সঙ্গী" ও গালিগালাজ... নেতৃত্বে socalled "শিক্ষিত " "ভদ্রমহিলা" একজন..দেখে মনে হল চাকরিসূত্রে ওই ট্রেনের যাত্রি... যাদের ব্যাগ চুরি গেছে পেটাতে বলে নেমে গেল তারা নিজের জায়গায়..এভাবে চাম্পাহাটি পর্যন্ত অবাধ মারধোর চলল..আমি গেটে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম কাজটা ঠিক হচ্ছেনা ভুল.. .যেহেতু পরীক্ষা নাক গলাবোনা বলেই ঠিক করলাম..কিন্তু চাম্পাহাটি নামার পর দেখলাম একেবারেই মারের চোটে অর্ধউলঙ্গ পকেটমারকে স্টেশন এ নামিয়ে উদম কেলানি শুরু হল.. পুরুষ যাত্রীরা কোনো কিছু না জেনেই এসে মারতে শুরু করে দিল এবং যে পারছে হাতের সুখ মিটিয়ে নিচ্ছে.. কৌশিকের কথা মনে পরে গেল..আর থেমে থাকতে পারিনি..প্রিয়স্মিতাদি ,শ্রীরুপাদির কাছে নাম্বার চেয়ে ফোন করতে করতে 40-50 জন মারমুখী জনতার মধ্যে ঢুকে পড়লাম একা.. আমি ঢুকতে পুরুষরা সরে গেল.. কিন্তু মহিলাদের মার চলতে লাগল এবং অবশ্যই আমাকে বাদ দিয়ে নয়...ততক্ষণে মজা দেখতে দ্বিগুন লোক জমে গেছে.. কয়েকজন এর হস্তক্ষেপে অনেক চেষ্টার পর ছাড়ালাম তাকে...এদিকে পাগলের মত ফোন করে যাচ্ছি একটাও help line এ ফোন ঢুকছেনা... ততক্ষণে কান ছিড়ে দিয়েছে পকেটমারের..রক্তারক্তি কান্ড... এবার নেত্রি "ভদ্রমহিলা " এসে জামার কলার টেনে বলে "চোরকে support করছ যখন তুমিও চোর..চলে যাও নয় তোমাকেও মারব".. আবার উত্তেজিত হয়ে পরে জনতা.. নেত্রিকে কড়া ভাষায় কিছু বলার পর এবং "GRP না আসা পর্যন্ত কিছুতেই যাবনা" বলার পর জনতাকে উস্কে দিয়ে বিপদবুঝে সে কোথায় উবে গেল...এবার মার খাওয়ার পালা আমার..আঁচর কামর চড় লাথি..ব্যাগ ও কেরে নিল search করবে বলে...কোনো রকমে ছেড়া ব্যাগ থেকে admit টা বের করে নিলাম বেঁচে থাকলে পরীক্ষা দিতে যাব বলে...একজন দিদি এসে ছাড়ায় আমায়...দিদি না থাকলে.......! আর মজাদেখা পাবলিকরা "বোন,মা " বলে অনেক বোঝায় বাড়াবাড়ি না করতে..একজন বলল2mnt দূরত্বে RPF আছে..বিধ্বস্ত অবস্হায় ছুটলাম সেদিকে..আবার মার শুরু..RPF কে গিয়ে বলায় নানা অজুহাত দিতে লাগল...কড়া ভাষায় ঝাড় দেওয়াতে আসতে রাজি হল..তার কথা স্টেশন মাস্টারকে আগে আসতে হবে তারপর সে যাবে (বেমালুম ভুলে গেছিলাম স্টেশন মাস্টারের কথা)...rpf কে 2নং স্টেশনে যেতে বলে স্টেশন মাস্টারকে ডেকে আনলাম...মহিলাকে উদ্ধার করল এবং যাদের চুরি গেছে তাদের মধ্যে যে একজন ছিল তাকে নিয়ে আসল..এবং আমাকে যারা মেরেছিল তাদের ছেড়ে দিল লেডিস পুলিশ নেই এই অজুহাতে... তারপর আমার ফোন থেকে GRP কে ফোন করল( ওদের কাছে নাকি নং নেই)....এরপর আরেক খেলা.. GRP না আসা পর্যন্ত আমাকে নাকি থাকতে হবে... বললাম আমি সমস্ত কিছু লিখিত দিয়ে পরীক্ষা দিতে যেতে দেওয়া হোক..exam দিয়েই আমি GRP টে যাব বললাম.. RPF বলল exam দিতে যেতে হবেনা আমায় থাকতেই হবে..বললাম ঠিক আছে একটা বছর নষ্ট হয় হোক আমি 3 টে dairy করে তারপর যাব..একটা যেটার জন্য আমায় থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে, আর একটা rpf এর বিরুদ্ধে কারন সে আসতে চায়নি, আর আর একটা হাজারবার ফোন করার পরও help line না পাওয়ার প্রশাসনিক গাফিলতির জন্য(জানিনা করা যায় কিনা)...এটার বলার পর আর দুমিনিট ও দাঁড়াতে দিলনা জোড় করে exam dite পাঠিয়ে দিল..
বুঝতে পারছিনা ঠিক করেছি না ভুল...যদি ঠিক করে থাকি, তবে মানবিকতার জন্য "মানবধোলাই" টা জীবনের একটা achievement হিসাবেই তুলে রাখব....
Bijon Setu massacre
Bijon Setu massacre (Bengali: বিজন সেতু হত্যাকান্ড) refers to the killing and burning of 16 monks and a nun belonging toAnanda Marga at Bijon Setu, near Ballygunge, Calcutta in West Bengal, India on April 30, 1982. Despite the attacks being carried out in broad daylight, no arrests were ever made. After repeated calls for a formal judicial investigation, a single-member judicial commission was set up to investigate the killings in 2012.
Vijoo Krishnan added 15 new photos — with Gopal Menon and 49 others.