Hiranmay Sarkar wrote
দেখেছেন কখোনো, কিছুই না পাওয়া,বঞ্চিত, নীপিড়িত মানুষের মুখ? স্বামী, সন্তান হারা মায়েদের চোখেরপাতা গুলো?
এদের ভুল একটাই, ভুলটা সরাসরি করেনি, বংশানুক্রম এ বয়ে নিয়ে যেতে হচ্ছে, হিন্দুর ঘরে জন্ম নেওয়া।
যার কারনে বারবার হতে হচ্ছে অত্যাচারিত, নির্যাতিত, সর্বশেষ এ উদ্বাস্ত।
১৯৯২ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রান হাতে নিয়ে,সমস্তকিছু হারিয়ে এদেশে এসেছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। কিন্তুু বাচতে গেলে চাই অন্ন বস্ত্র বাসস্থান। অন্নের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে অনেকেই আর ফিরে আসেনা,নির্মম পরিণতি সব সময়েই অপেক্ষা করে থাকে।আর বাসস্থান?? দেখলুম রাস্তার দুধারে তাবুর ছাউনি। ২৪ বৎসর বসবাস করলেও এখনো কোনো সরকারি সাহায্য এদের কপালে জোটেনি।৭০% মানুষ রেশনব্যবস্থার অন্তর্গত হয়নি। ভোটবাস্কে কোনো প্রভাব ফেলতে যাতে না পারে, সেজন্য আধার কার্ড, ভোটার কার্ড ও হয়নি।সমুদ্র থেকে নিখোজ হলেও কোনো সরকারি সাহায্য এদের জন্য বরাদ্দ হয় না। কিছু হলেও এই সমস্ত মানুষের কাছে তা পৌছয় না।
যার কারনে বারবার হতে হচ্ছে অত্যাচারিত, নির্যাতিত, সর্বশেষ এ উদ্বাস্ত।
১৯৯২ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রান হাতে নিয়ে,সমস্তকিছু হারিয়ে এদেশে এসেছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। কিন্তুু বাচতে গেলে চাই অন্ন বস্ত্র বাসস্থান। অন্নের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে অনেকেই আর ফিরে আসেনা,নির্মম পরিণতি সব সময়েই অপেক্ষা করে থাকে।আর বাসস্থান?? দেখলুম রাস্তার দুধারে তাবুর ছাউনি। ২৪ বৎসর বসবাস করলেও এখনো কোনো সরকারি সাহায্য এদের কপালে জোটেনি।৭০% মানুষ রেশনব্যবস্থার অন্তর্গত হয়নি। ভোটবাস্কে কোনো প্রভাব ফেলতে যাতে না পারে, সেজন্য আধার কার্ড, ভোটার কার্ড ও হয়নি।সমুদ্র থেকে নিখোজ হলেও কোনো সরকারি সাহায্য এদের জন্য বরাদ্দ হয় না। কিছু হলেও এই সমস্ত মানুষের কাছে তা পৌছয় না।
আজ আমাদের দিদি মিনতি গোলদার ও শ্রদ্ধেয় বীরেন বাবুর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়,নারায়ণ বাবুর সহযোগীতায় কুলতলিতে কয়েকশত মানুষের উপস্থিতিতে কিছু স্বজনহারা,দুস্থ মায়েদের হাতে শাড়ী তুলে দিয়ছেন নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্ত সমন্বয় সমিতির নির্ভীক যোদ্ধারা।