Quantcast
Channel: বাংলা শুধুই বাংলা
Viewing all articles
Browse latest Browse all 1191

নৈরাজ্যের পরিকল্পনা ও শিখণ্ডী মোদিঃSaradendu Uddipan

Previous: डिजिटल हो जाओ।गुलामी दांव पर है तो गुलामगिरि का का होय? ओकर तो बावन इंच मोट सीना है।कांधा मोठा मजबूतै होय।अब बटाटा सस्ता हो कि महंगा हो कांदा,उस कांधे पर देश का बोझ है।जनता गउ ह।अर्थव्यवस्था कोल्ही का बैल।सांसद का है ,आप ही बोलो।उसकी लाठी,उसका माडिया।चूंचा किये बिना गुलामगिरि की सोच भइये। जनता बागी हो जाई तो गलामगिरि को बड़का खतरा। आधार का विरोध कोय ना करै जो डिजिटल आधार का फर्जी�
$
0
0

নৈরাজ্যের পরিকল্পনা ও শিখণ্ডী মোদিঃSaradendu Uddipan writes on his FB wall
 বিজেপি এবং তার মাতৃ সংগঠন আরএসএস এর প্রত্যক্ষ মদতে এমএম কালবুর্গী হত্যা, অসহিষ্ণুতার কারণে শিল্পী সাহিত্যিকদের রাষ্ট্রীয় সম্মান ফেরত, রোহিত ভেমুলা হত্যা, রামজাদা-হারামজাদা ইস্যু, ইউনিভার্সিটিগুলির মধ্যে ভাগুয়া সন্ত্রাস, দুর্গা-মহিষাসুর দ্বৈরথ, গোমাতা, গোমূত্র, গোমাংস রাজনীতির কারণে একলাখ হত্যা এর প্রত্যেকটি ষড়যন্ত্রই রচিত হয়েছিল রাষ্ট্রকে চরম নৈরাজ্যের পথে ঠেলে দেবার জন্য। ব্রাহ্মন্যবাদ এই নৈরাজ্যের আবহাওয়াতেই ভাগুয়া সন্ত্রাসের উত্থান চাইছিল। আশার কথা যে এই ষড়যন্ত্রের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই অসভ্য, বর্বর এই ভাগুয়া সন্ত্রাসীরা পর্যুদস্ত হয়েছে। ভারতের জাগ্রত জনগণের সংগঠিত প্রতিবাদে বিষদাঁত ভেঙ্গে গেছে এই দেশদ্রোহীদের। ভারতবর্ষের মধ্যে নৈরাজ্য এবং বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি করার কোন ত্রুটি রাখেনি এই বর্বর শক্তি। শিল্পী, সাহিত্যিক, সংখ্যালঘু, নারী, শিশু কাউকে রেয়াত করেনি এই নরপিশাচের দল। সন্ত্রাস সৃষ্টি করার জন্য ব্যবহার করেছে ধর্মাধর্ম, জাতপাত, দেশপ্রেমী-দেশদ্রোহী, ধর্ষণ, খুন, দাঙ্গা প্রভৃতি কৌশল। এই ভাবে একটু একটু করে ভারতবর্ষের মানুষকে বিভাজিত করে আক্রমণ নামিয়ে এনেছে দলিত-বহুজন মানুষের উপর। ফেক এনকাউন্টারে গুলি করে মারা হয়েছে আদিবাসী মহিলা ও শিশুদের। সিধু-কানুর মূর্তি ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে বাবা সাহেব বি আর আম্বেদকরের দাদারের ঐতিহাসিক বাড়ি। আর এই ক্ষেত্রেও লক্ষ লক্ষ মানুষ দলমত নির্বিশেষে, ধর্মাধর্মের বিভেদ ভুলে প্রতিবাদে সামিল হয়ে গুড়িয়ে দিয়েছে ব্রাহ্মন্যবাদীদের সমস্ত অপকৌশল। 
ব্রাহ্মন্যবাদীদের ষড়যন্ত্রের নক্কার জনক অধ্যায় ছিল গুজরাটের উনা। দেশজুড়ে চলছিল গোমাতার সন্তানদের সন্ত্রাস। যে ভাবে নিরীহ চর্মকারদের উপর প্রকাশ্যে পুলিশের মদতে নির্যাতন চালানো হয়েছিল তা হিটলারের নাৎসি বাহিনীকেও লজ্জা দিতে পারে। হ্যা ভারতের সচেতন মানুষ এ ক্ষেত্রেও গর্জে উঠেছিল দীপ্ত প্রতিবাদে। দলিত-বহুজনের সম্মিলিত প্রতিবাদে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিল গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। আর এইখানেই অশনি সংকেত দেখতে পেয়েছিল ব্রাহ্মন্যবাদী বর্বর রেজিমেন্ট। ওরা বুঝতে পেরেছিল বঙ্গোপসাগর থেকে আরবসাগর জুড়ে শুরু হয়েছে এক প্রবল নীল ঘূর্ণি ঝড়। তার আবহ সংবাদ ছড়িয়ে পড়ছে দিকে দিকে। দলিত-বহুজন সমাজকে এক সংহতির মঞ্চে এনে আগামী নির্বাচনগুলিতে এই ঘূর্ণি ঝড় গোটা ভারতবর্ষে আছড়ে পড়বে। চুরমার করে দেবে ব্রাহ্মন্যবাদী বিষবৃক্ষ। তাই দেরি না করে দেশের মানুষকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দেবার মরণ কামড় দিল ব্রাহ্মন্যবাদ।

মোদির এই নোটবন্দী এবং ভারতীয় খাজানা লুট সন্ত্রাস এবং নৈরাজ্য সৃষ্টির শেষ এপিসোড। তিনি আদানী, আম্বানী, বিজয় মাল্য, লোলিত মোদি, রামদেব, আশারাম, রবিশঙ্করদের মত ডিফল্টার এবং বড় চোরদের টাকা মুকুব করার জন্য জনগণের টাকা লুট করে রিজার্ভ ব্যাঙ্কে জমা করার ফন্দী আটলেন। অর্থনৈতিক অবরোধ করে দিলেন মানুষে উপর। তিনি চেয়েছিলেন মানুষ এই অবরোধের ফলে উশৃঙ্খল হয়ে উঠুক। দাঙ্গা, হাগামা, সন্ত্রাসের মধ্যে জড়িয়ে পড়ুক। বাজার লুট হোক, ব্যাঙ্ক লুট হোক, আগুন জ্বলুক। সেই অজুহাতে দেশে নেমে আসুক পরিকল্পিত নৈরাজ্য। আর এই নৈরাজ্যের মধ্যে উঠে আসুক মিলিটারী অভ্যুত্থান। মিলিটারী শাসন। সেই মত তিনি ভারতীয় সেনাদের প্রস্তুতও রেখেছিলেন। তিনজন পদাধিকারীকে ডিঙ্গিয়ে তার পছন্দের মানুষকে তুলে এনেছিলেন সেনা প্রধান হিসেবে।

আমরা অত্যন্ত গর্বিত যে, দেশের জাগ্রত বিবেক সম্পন্ন মানুষ মোদির ও তার দলের এই প্ররোচনায় পা না দিয়ে অসীম ধৈর্যের পরিচয় সাথে বর্বর ব্রাহ্মন্যবাদীদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের পরিকল্পনাকে একেবারে নস্যাৎ করে দিয়েছেন। নিজেদের জীবনের মূল্যে তুলে ধরেছেন ভারতবর্ষের ত্যাগ, তিতিক্ষা ও সহনশীলতার বানী।

Image may contain: 1 person
--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

Viewing all articles
Browse latest Browse all 1191


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>