Quantcast
Channel: বাংলা শুধুই বাংলা
Viewing all 1191 articles
Browse latest View live

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख राष्ट्रभक्ति का इतना ही जज्बा है, तो तय कीजिए नवाज़ के यहां शादी क्या, मैयत पर भी नहीं जाएंगे

$
0
0

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें



Recent Posts




--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

ছত্রিশগড়ে নিখিল ভারত সমিতির ঐতিহাসিক বিজয়।

$
0
0
ছত্রিশগড়ে নিখিল ভারত সমিতির ঐতিহাসিক বিজয়।
মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার রমন সিং এর হস্তক্ষেপে ছত্রিশগড়ে পাখানজোরে অমরন অনশন আন্দোলন ৬ অক্টোবর ২০১৬ স্থগিত ।সমিতির রাষ্ট্রিয় অধ্যক্ষ ডা সুবোধ বিশ্বাস ১২ জন অনশন কারিদের সরবত খাইয়ে অনশন ভঙ্গ করেন।
৭ অক্টোবর রায়পুরে সমিতির প্রতিনিধিদের সংগে মুখ্যমন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। মাতৃভাষা ও জমির পাট্টা/ জমি হস্তান্তর করার দাবী মুখ্যমন্ত্রী মেনেনেন। জাতিপ্রমান পত্রের দাবী (SC) বাস্তবায়নের জন্য সাত সদস্যের কমিটি গঠন করেন। সরকারী অধিকারী সংগে কমিটির মধ্যে তিনজন নিখিল ভারত সমিতির সদস্যদের নেওয়া হবে। যেসব রাজ্যে উদ্বাস্তু তপশীলী বাঙালিরা জাতিপ্রমান পত্রের সুযোগ পাচ্ছে, সেসব রাজ্যের সার্ভে রিপোর্ট তিনমাসের মধ্যে ছত্রিশগড় সরকারকে জমাদেবে। রিপোর্টের ভিত্তিতে নতুন করে Ethnographic রিপোর্ট তৈরীকরে রাজ্য সরকার কেন্দ্র সরকারকে সুপারিশ পত্র পাঠাবেন। আন্দোলনের প্রথম ধাপে উদ্বাস্তুরা জয়ী হয়েছে। এ বিজয় কেবল ছত্রিশগড়ের ২০ লাখ উদ্বাস্তু বাঙালির জয় নয় । সমগ্র বাঙালির জাতির জয়। আন্দোলন কারিদের বিজয়।
জাতির অস্তিত্বের রক্ষার সার্থে যেসব সংগ্রামী সমাজ দরদীরা নিজের জীবনকে বাজীরেখে অমরন অনশনে বসেছিলেন , সম্মানীয়া দূলু রানী হালদার, বয়স ৭৮ বৎসর, সর্বশ্রী অসীম রায়, (সভাপতি )

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख जब बच्चे ज़ालिम से नहीं डरते, आप क्यों डरते हैं ?

Next: নিখিল ভারতের আন্দোলনের ফলে আসামের ভাষা শহীদদের সম্মানে কর্ণাটকে এবং ছত্তীশগড়ে বাংলা ভাষার অধিকার ছিনিয়ে নিল ভিটেহারা বাঙালিরা! মাতৃভাষার অধিকার থেকে যারা বন্চিত, তাঁরা হিন্দীতে বললে,লিখলেই কুলাঙার- যারা হিন্দি সিনেমা, সিরিয়ালে গানের সঙ্গ যুক্ত তাঁরা কি? যারা স্বভাব ইংরেজ তাঁরা? আমি চাই ভারতবর্ষের বাইশিটি রাজ্যের উদ্বাস্তু সন্তানদের মাতৃভাষার জন্য আমরণ লড়াই যার ফলে অন্�
$
0
0

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें


Recent Posts


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

নিখিল ভারতের আন্দোলনের ফলে আসামের ভাষা শহীদদের সম্মানে কর্ণাটকে এবং ছত্তীশগড়ে বাংলা ভাষার অধিকার ছিনিয়ে নিল ভিটেহারা বাঙালিরা! মাতৃভাষার অধিকার থেকে যারা বন্চিত, তাঁরা হিন্দীতে বললে,লিখলেই কুলাঙার- যারা হিন্দি সিনেমা, সিরিয়ালে গানের সঙ্গ যুক্ত তাঁরা কি? যারা স্বভাব ইংরেজ তাঁরা? আমি চাই ভারতবর্ষের বাইশিটি রাজ্যের উদ্বাস্তু সন্তানদের মাতৃভাষার জন্য আমরণ লড়াই যার ফলে অন্�

$
0
0
নিখিল ভারতের আন্দোলনের ফলে আসামের ভাষা শহীদদের সম্মানে কর্ণাটকে এবং ছত্তীশগড়ে বাংলা ভাষার অধিকার ছিনিয়ে নিল ভিটেহারা বাঙালিরা!
মাতৃভাষার অধিকার থেকে যারা বন্চিত, তাঁরা হিন্দীতে বললে,লিখলেই কুলাঙার- যারা হিন্দি সিনেমা, সিরিয়ালে গানের সঙ্গ যুক্ত তাঁরা কি? যারা স্বভাব ইংরেজ তাঁরা?
আমি চাই ভারতবর্ষের বাইশিটি রাজ্যের উদ্বাস্তু সন্তানদের মাতৃভাষার জন্য আমরণ লড়াই যার ফলে অন্ততঃ আমার মত কুলাঙার তাঁদের যাতে না হতে হয়।
পলাশ বিশ্বাস
ভারত ভাগের বলি বাঙালিরা কতটা বাঙালি,তা আমার জানার কথা নয়।দেশ ভাগ তাঁদের শুধু ভিটেছাডা়,দেশ ছাড়া,নাগরিকত্ব ছাড়া করেনি,তাঁদের বাঙালিত্বও ছিনিয়ে নিতেও তেমন কসুর করেনি।দেশভাগের ফলে প্রথমতঃ পূব বাংলা থেকে উত্খাত হওয়ার পর পরই পশ্চিম বঙ্গ থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর ভিটে মাটি নাগরিকত্ব,পরিচয়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের মাতৃভাষা আ মরি বাংলাভাষার অধিকারও ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে।যদিও তাঁরা আসামে এবং ত্রিপুরায় প্রথম থেকেই মাতৃভাষায় লেখাপড়া করার অধিকার পেয়েছে।ত্রিপুরায় তাঁরা বহুসংখ্য কিন্তু আসামে মাতৃভাষার অধিকারের জন্য রাজপথে রাঙিয়ে যে বাঙালিরা বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের চাইতে কোনো অংশে কিছু কম মাতৃভাষা প্রেম প্রমাণিত করন নি,সেই আসামে এবং ত্রিপুরায় বাংলা ভাষা চর্চার কতটা স্বীকৃতি পশ্চিম বঙ্গ অথবা বাংলাভাষা দিয়ে থাকে,তার উল্লেখ না করেই বলতে পারি,বাংলাভাগের অনেক আগে থাকতেই সংযুক্ত বিহারে রাতিমত বাংলাভাষার চর্চা ছিল।শুধু তাই নয়,শরত্ চন্দ্র, বিভুতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়, বিধান রায়, সুবোধ রায়, বনফূলসহ অনেক বরেণ্য বাঙালিরা বিহার থেকেই বাংলা সাহিত্যে,বাংলা সংস্কৃতিতে এবং বাংলার রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছেন।সে সুযোগ বাংলার ইতিহাস ভূগোল থেকে বহিস্কৃত উদ্বাস্তু বাঙালিদের নেই।
বাংলার বাইরের বাঙালিদের বাঙালিত্ব বোঝাতে গেলে একটি উদাহরণই বোধ হয় যথেষ্ট, বিধান রায় বিহার থেকে বাংলায় এসে বাংলার যশশ্বী মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন,অথচ দন্ডকারণ্য থেকে বাংলা মায়ের ডাক শুনে পশ্চিমবঙ্গে এসে সুন্দরবনের মরিচঝাঁপিতে তাঁদের উদ্বাস্তু বাঙালিদের  বাঙালি আধিপাত্যবাদের বলি হতে হল গুলি খেয়ে,বাঘের খাদ্য হয়ে।সেই গণসংহারের আঝ অবধি কোনো তদন্ত হয় নি।বিচারের বাণী নিভৃতে শুধু কাঁদে।
শিশুদের পানীয় জলে এই বাঙালিত্বের শাসকেরা সেদিন বিষ মিশিয়ে দিয়েছিল।
তাঁদের মৃতদেহ বাদাবনের নদীবক্ষে ভাসিয়ে বাঘ ও কুমিরের খাদ্যে পরিণত করেছিল।
নন্দীগ্রাম অথবা সিঙ্গুর অথবা জঙ্গলমহলের অনেক আগে হার্মাদবাহিনী  সেই গণ সংহারের বোধন উত্সবে উদ্বাস্তু মায়েদের ঠিক তেমন করেই আবার ধর্ষিতা করে দিয়েছিল,বেইজ্জত করেছিল.যেমনটা দেশভাগের আগে ও পরে সীমান্তের ওপারে হতে হয়েছিল এবং হতে হয়।যার কোনো প্রতিকার .বিচটার কোনোদিন হয়নি,হয়না।
বাঙালি উদ্বাস্তুদের নিয়তি বিপর্যয়ের আরেকটি উদাহরণ দিতেই হয়,ভারত ভাগের বলি হয়ে জেনারেল মুশার্রফ যেমন নয়া দিল্লী থেকে মুহাজির পরিচয় বহন করে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি হয়েছেন,তেমনিই কোনো এক ডঃ মনমোহনসিং ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন পাকিস্তান থেকে আগত শরণার্থী পরিবারের সন্তান হয়েও।কোনো এক লালকৃষ্ণ আদবাণী ভারতের উপ প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন এবং এখনো তিনি ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হলেও হতে পারেন।
অথচ বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাইরে ভারতবর্ষের মোট বাইশটি রাজ্যে আসাম এব ত্রিপুরা বাদে কোথাও এই উদ্বাস্তু বাঙালিদের একজন এমএলএ বা একজন এমপি হয় না।জনসংখ্যা অনুপাতে তাঁদের কোনো রাজনৈতিক প্রতিনিধিতত্ব যেমন পশ্চিম বঙ্গে নেই তেমনি সারা ভারতে তাঁদের ভোটে তাঁদের কোনো জন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয় না।
দন্ডকারণ্যে এবং উত্তরাখন্ডের একটি দুটি সীটে তাঁরা যখন একতাবদ্ধ হয়ে নিজেদের এমএলএ নির্বাচিত করতে পারলেন ,তখন সেই সীটগুলিতে বাঙালি ভোট ভাগ করে দেওয়া হল নূতন বিন্যাসে।উড়াষ্যার মালকানগিরি ও ছত্তিশগড়ের পাখানজোড়ে আশি শতাংশ বাঙালি ভোট থাকা সত্বেও সেই সীটগুলি আদিবাসীদের জন্য সংরক্ষিত করা হল উদ্বাস্তু বাঙালিদের বিধানসভায় ঢোকা নিষিদ্ধ করতে।
বলা বাহুল্য,আসাম,ত্রিপুরা এবং উড়ীষ্যা ছাড়া বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাইরে বাঙালি উদ্বাস্তুদের বাংলায় লেখা পড়ার সুযোগ ছিল না বা নেই।আসামে কাছাড়ের ভাষা শহীদদের মাতৃভাষা আন্দোলনের ফলে বাংলা ভাষার অধিকার স্বীকৃত হয়।কিন্তু ত্রিপুরা,উড়ীষ্যা ছাড়া অন্য কোথাও সেই অধিকার বাঙালি উদ্বাস্তুদের নেই।কিন্তু মাতৃভাষার দাবি নিয়ে তাঁদের আন্দোলন কোনো দিনও থামেনি।কিন্তু সেই দাবি আদায়ের সাগঠনিক ক্ষমতা উদ্বাস্তুদের হয়নি।
এখন হয়েছে।ইতিমধ্যে নিখিল ভারত উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির আন্দোলনে বাইশটি রাজ্যে বাঙালি উদ্বাস্তুরা সংগঠিত হয়েছে।তাই কর্নাটকে রক্ত না ঝরিয়েও বাংলা এখন দ্বিতীয রাজভাষা।ছত্তিশগড়ের পাখানজোড়ে নিখিল ভারতের নেতৃত্বে লাখোলাখ উদ্বাস্তু বাঙালিদের আন্দোলন এবং আমরণ অনশনের ফলে আগামী সেশান থেকে বাংলা পড়ার অধিকার মিলছে।তাঁরা এখন অন্যান্য অধিকারও আদায় করে নেবে,আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
বাংলায় বা বাংলাদেশে ঔ ভিটেছাড়া বাঙালিরা এসে যখন তাঁদের রক্তে মেশা বাংলা ভাষায় কথা বলেন,তখন তাঁদের ভিন রাজ্যের ভিন ভাষার টান নিয়ে সমালোচনা হয়। প্রথাগত শিক্ষা না থাকার ফলে নিজের রাজ্যে বাংলা ভাষা চর্চা করলেও সেই বাংলার স্বীকৃতি বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ দেয় নি।এমনকি আসাম এবং ত্রিপুরার বাংলাভাষা চর্চা সম্পর্কে বাংলাদেশ বা পশ্চিমবঙ্গে আজ অবধি কোনো গবেষণার কথা আমার জানা নেই।
আমরা বিভিন্ন রাজ্যে ভিন ভিন ভাষার মাধ্যমে পড়াশুনা করেছি।হিন্দি ও ইংরেজি মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি।যে বিহারের, ঝাড়খন্ডের অবদান বাংলা সাহিত্যে সব চেয়ে বেশি স্বীকৃত, সেখানেও উদ্বাস্তু ছেলেমেযেদের বাংলা শেখার সুযোগ নেই।আজ পশ্চিম বঙ্গেও চাকরি ও জীবিকার প্রয়োজনে মাতৃভাষা ছেড়ে ইংরেজি ও হিন্দী মাধ্যমে পড়াশুনা কম হচ্ছে না।কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে স্বেচ্ছায মাতৃভাষা ববহলা ও অসম্মান মেধা বিকাশের পরিচয়,অথচ বাংলার বাইরে মাতৃভাষার অধিকার থেকে বন্চিত মানুষরা যে ভাষা জানেন,সেই ভাষায় কথা বললে বা লিখলেই মাতৃভাষার অবহেলা ও অসম্মান ঘটে। দেশভাগের দায়ী যারা ,তাঁরাই বাঙালিত্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান,অথচ দেশ ভাগের বলি যারা,দেশভাগের ফলে তাঁদের এই ভাষা বিপর্যয়ের দজন্য তাঁরাই কুলাঙার।আমদার বাংলা লেখার সুযোগ হযনি,তাই বলে কি নিজেদের কথা অন্য ভাষায় বলা বা লেখা আমদাদের অপরাধ,তাহলে সেই অপরাধকর্মই আমার জীবন ও জীবিকা।
আমরা বাংলা ভাষায় লেখা পড়ার সুযোগ পাইনি।যে রাজ্যে আমাদের জন্ম সেই রাজ্যের ভাষা আমাদের শিখতে হয়েছে এবং জীবনজীবিকার যাবতীয সমস্যা নিয়ে সেই সব ভাষায় কথা বলতে হয়েছে,লিখতে হয়েছে,কিন্তু আমরা মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা যেমন করিনি, অবহেলাও তেমনি করিনি।
বাইশটি রাজ্যের সবকটি বাঙালি উপনিবেশে কম বেশি বাংলা চর্চা প্রথাগত শিক্ষা ছাড়া ভারত ভাগের পর থেকেই চলছে এবং সেখানে যারা থাকেন তাঁরা বাংলা ভাষা এবং বাংলা সংস্কৃতি ভোলেননি।জাত পাঁতে বা ধর্মে নয়,বাঙালিত্বেই তাঁদের পরিচয়।যদি বাঙালিত্বর শিকড় কোথাও খুঁজতে হয,তা আছে এই সমস্ত ভিটেহারা মানুষদের জীবনে, জীবিকায়, জীবন যন্ত্রণায়।তাঁদের মধ্যে একবার কষ্ট করে গিয়ে দেখতে পারেন।
প্রথাগত শিক্ষা না থাকার ফলে মাইকেল মধুসূদন দত্ত.ড.অশোক মিত্র বা নীরদ সি চৌধুরির সমকক্ষ হয়ে অন্নান্য ভাষায় শিক্ষা সত্বেও বাংলায় লিখে সাডা় ফলার ক্ষমতা বা প্রতিভা আমাদের নেই।অন্ততঃ আমার নেই।আমি মাইকেলের মত রাতারাতি ইতিহাশ ভাঙা ভাষায়.ছন্দে ,ভঙ্গিমায় কোনো কাল লিখতে পারব না।এখন সে সুযোগ যেমন নেই,সময়ও আমার নেই।আমাকে জীবিকার প্রয়োজনে নিযমিত হিন্দী ও ইংরেজিতে লিখতেই হবে।শখের বাংলা লেখার সুযোগ ও সময় আমার নেই।আমি যা পারি তাই দিয়েই আমি আমারা মানুষদের জন্য আমৃত্যু লড়ে যাব।যে কোনো ভাষাই আমার মাতৃভাষা,সব ভাষাকেই আমি সম্মান করি এবং সব ভাষাতেই আমি লেখা পড়া করতে চাই,যদিও সেই মেধা,শিক্ষা,দক্ষতা বা ক্ষমতা কোনটাই আমার নেই ।তবু আমি যেমন করেই পারব,সবাই আমার সঙ্গে বিচ্ছেদ করলেও আমি আমার মানুষদের কথা বলা,লেখা বন্ধ করছি না।
তাছাড়া,সারা পৃথীবীর বাঙালিদের সঙ্গে নাড়ীর টান থাকলেও সারা ভারতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা,এমনকি এই পশ্চিম বঙ্গেও খালধারে বিলধারে রেলধারে বাদাবনে বসতি করে থাকা পূব বাংলার ভিটেহারা ভারতভাগের বলি,পোকা মাকড়ের মত বেঁচে থাকতে বাধ্য  মানুষদের জীবন যন্ত্রণার কোনো খবর বাংলা কাগজে হয় না,জীবনের কোনো ক্ষেত্রেই তাঁদের প্রতিনিধিত্ব নেই এমনকি রাজনীতিতেও নেই।
ইদানীং যুগশঙ্খে নিযমিত বাংলা ও বাংলার বাইরের ভিটেহারা আখ্যান প্রকাশিত হচ্ছে।অন্যত্র কোথাও নয়।
আমি একজন সাংবাদিক।নৈনীতালে আমার জন্ম।আমি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের মত কাগজে পচিঁশ বছর সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করেছি।বলা বাহুল্য,সারা ভারতের উদ্বাস্তু সন্তানদের মত বাংলা ভাষায় আমার প্রথাগত শিক্ষা বা দক্ষতা কোনটাই নেই।সেই অর্থে  আমার মত অতি সাধারণ মেধার মানুষের পক্ষে বাংলায় পচিঁশ বছর বসবাসা করার পরও বাংলা পড়ার যথেষ্ট সুযোগ থাকা সত্বেও বাংলায় লেখার কোনো সুযোগ আদৌ হয়নি।
আমি হাইস্কুল পর্যন্ত হিন্দী ও তারপর ইংরেজী মাধ্যমে পড়াশুনা করেছে।1973 সাল থেকে আমি সংবাদপত্রে নিযমিত লিখে চলেছি হিন্দিতে এবং ইংলিশে।
আমার হিন্দী ও ইংলিশে লেখা সিংহভাগ লেখাই উদ্বাস্তু সমাজ নিযে,যা বাংলা সাহিত্যে ,সিনেমায় বা সাংবাদিকতায় রীতিমত নিষিদ্ধ বিষয়।এই অপরাধে ঋত্বিক ঘটকের মত অসামান্য একজন মানুষ বাংলা থেকে বিতাড়িত।উদ্বাস্তুদের জীবন,জীবিকা,সংস্কৃতি, ইতিহাস নিয়ে।বিভিন্ন রাজ্যে তাঁদের সমস্যা ও তাঁদের আন্দোলন নিয়ে।যেমনটা লেখার কোনো সুযোগ আমরা মাতৃভাষা বাংলায় আমি পাইনি।আজ অবধি পাইনি।লিটিল ম্যাগেও নয়।তাহলে যারাআমার লেখা পড়ে,যে ভাষায় পড়ে ,তাঁদের সঙ্গে সেই ভাষায় যোগাযোগ বন্ধ করা আমার পক্ষে একেবারই সম্ভব নয়।
অন্য ভাবে বললে বলতে হয়,হিন্দী বা ইংরেজিতে না লিখলে আমার মানুষদের জীবন যন্ত্রণা নিয়ে কোথাও কিছু লেখা অন্ততঃ আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না।এখনো সম্ভব নয়।
তাছাড়া,হিন্দী ও ইংরেজি জানার জন্য আমি চত্রিশ বছর বিভিন্ন  প্রথম শ্রেণীর কাগ্জে সারা ভারতবর্ষে কাজ করেছি এবং সারা ভারতবর্ষে আমার সেই পরিচিতি আছে।উপরন্তু সাংবাদিকতা আজও আমরা জীবিকা।
বাংলা ভাষায় সংবাদিকতায় আমার জীবিকার কোনো সুযোগ নেই। আমি যদি হিন্দীতে লেখা বন্ধ করি,তাহলে আমাকে আমার জীবিকা থেকে বন্চিত হতে হয় এবং উদ্বাস্তুদের জন্য আমি যে দীর্ঘ তেতাল্লিশ বছর লাগাতার লিখথে আসছি, তাও বন্ধ করতে হয়।বাংলা ভাষা তেমন না জনতে পারি,যে ভাষায় আমার লেখা নিয়মতি দৈনিক সংবাদপত্রে এবং সাহিত্যপত্রিকাতেও সারা দেশে প্রকাশিত হয়,সে ভাষায় লেখা বন্ধ করলে আমি আমার মানুষদের ব্যথা কথা সর্বসমক্ষে কিভাবে তুলব,আমি জানিনা।
হিন্দিতে লিখলে দোষ,কিন্তু যারা ইংরেজিতে লেখেন,তাঁরা কি ধোয়া তুলসী পাতা?
হিন্দিতে সাহিত্যচর্চা বা সাংবাদিকতা দোষের,কিন্তি যারা সারা জীবন হিন্দি সিনেমায় কাজ করেন এবং বাংলা বলেনও না,তাঁরাই আবার বাঙালি সংস্কৃতির গৌরব,হিন্দি সিনেমা ও হিন্দী সীরিয়াল বা হিন্দী গান আমাদের প্রাণ,অথচ হিন্দিতে লিখলেই কুলাঙার?
আমিও মনে করি ,সত্যি সত্যিই আমি কুলাঙার যেহেতু আমি ঔ রকম বিশুদ্ধ ঝরঝরে বাংলা লিখতে পারিনা,যেমনটা পশ্চিম বঙ্গ বা বাংলাদেশের বাঙালিরা পারেন।

আমি চাই ভারতবর্ষের বাইশিটি রাজ্যের উদ্বাস্তু সন্তানদের মাতৃভাষার জন্য আমরণ লড়াই যার ফলে অন্ততঃ আমার মত কুলাঙার তাঁদের যাতে না হতে হয়।

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

দৈনিক যুগসঙ্খ পত্রিকায় নিখিল.ভারত বাঙালি.উদ্বাস্তু সমন্বয়.সমিতির সংবাদ। ১৩/১০/২০১৬ Thanks Bangla dainik Jugasankha which is echoing the voices of Indian Bengali Refugees countrywide continuously!Refugees have no space elsewhere in Bangla Print or Electronic media. Nikhil Bharat Udvastu Samanyaya Samiti .thus,urges all refugees to read Jugasankha daily. Thanks Jugashankha editor,editorial and reporting team for this long waited support from any Bengali Media.Thanks Raktim Dash,our brother!

Previous: নিখিল ভারতের আন্দোলনের ফলে আসামের ভাষা শহীদদের সম্মানে কর্ণাটকে এবং ছত্তীশগড়ে বাংলা ভাষার অধিকার ছিনিয়ে নিল ভিটেহারা বাঙালিরা! মাতৃভাষার অধিকার থেকে যারা বন্চিত, তাঁরা হিন্দীতে বললে,লিখলেই কুলাঙার- যারা হিন্দি সিনেমা, সিরিয়ালে গানের সঙ্গ যুক্ত তাঁরা কি? যারা স্বভাব ইংরেজ তাঁরা? আমি চাই ভারতবর্ষের বাইশিটি রাজ্যের উদ্বাস্তু সন্তানদের মাতৃভাষার জন্য আমরণ লড়াই যার ফলে অন্�
$
0
0

দৈনিক যুগসঙ্খ পত্রিকায় নিখিল.ভারত বাঙালি.উদ্বাস্তু সমন্বয়.সমিতির সংবাদ। ১৩/১০/২০১৬

Thanks Bangla dainik  Jugasankha which is echoing the voices of Indian Bengali Refugees countrywide continuously!Refugees have no space elsewhere in Bangla Print or Electronic media. Nikhil Bharat Udvastu Samanyaya Samiti .thus,urges all refugees to read Jugasankha daily.

Thanks Jugashankha editor,editorial and reporting team for this long waited support from any Bengali Media.Thanks Raktim Dash,our brother!



निषिद्ध होने लगा शरणार्थी,रंगभेदी अभियान में प्रियंका चोपड़ा भी शामिल? इसके उलट डोनाल्ड ट्रंप के रंगभेद के खिलाफ छह नोबेल विजेताओं ने जारी किया बयान Amid debate, all 2016 American Nobel laureates are immigrants पलाश विश्वास

$
0
0

निषिद्ध होने लगा शरणार्थी,रंगभेदी अभियान में प्रियंका चोपड़ा भी शामिल?

इसके उलट डोनाल्ड ट्रंप के रंगभेद के खिलाफ छह नोबेल विजेताओं ने जारी किया बयान

Amid debate, all 2016 American Nobel laureates are immigrants

पलाश विश्वास

डोनाल्ड ट्रंप के रंगभेदी चुनाव अभियान में आप्रवासियों,शरणार्थियों और बाहरी लोगों के खिलाफ जारी घृणा अभियान के खिलाफ 2016 के अमेरिका के सभी छह नोबेल पुरस्कार विजेताओं ने बयान जारी किया है ,जिनमें से किसी का जन्म अमेरिका में नहीं हुआ है।गौरतलब है कि अमेरिका में सन 2000 से लेकर जिन 71 लोगों ने नोबेल पुरस्कार जीते,उनमें से चालीस ऐसे हैं,जिनका जन्म अमेरिका में नहीं हुआ है।

इन छह नोबेल विजेताओं के मुताबिक आप्रवासी नहीं होते तो अमेरिका बनता ही नहीं है।गौरतलब है कि अमेरिका और लातिन अमेरिका में मूलनिवासियों के ध्वंस पर इंग्लैंड से भगाये गये अपराधिक तत्वों ने कोलबंस के जलदस्युओं की फौज द्वारा इंका और माया सभ्यताओं के विनाश के बाद अश्वेतों को गुलाम बना लिया और रंगभेदी श्वेत वर्चस्व का सत्ता वर्ग खुद बाहरी होते हुए मूलतः अश्वेतों को आप्रवासी,बाहरी और शरणार्थी करार दे रहा है।

The Hill ने इस सिलसिले में खबर ब्यौरे वार छापी हैः

In a year in which Republican presidential nominee Donald Trump is proposing a crackdown on immigration, all six of the 2016 American Nobel laureates announced to date are immigrants.

"I think the resounding message that should go out all around the world is that science is global," Sir J. Fraser Stoddart, one of three laureates in chemistry, told The Hill on Monday.

Stoddart, born in Scotland, credited American openness with bringing top scientists to the country. He added, however, that the American scientific establishment will only remain strong "as long as we don't enter an era where we turn our back on immigration."

Stoddart said the United States should be "welcoming people from all over the world, including the Middle East."

Stoddart naturalized as a U.S. citizen in 2011, but said he would likely not vote on Nov. 8.

"I find it very difficult to handle the situation and certainly don't have much time to think about it between now and December when I go to Stockholm," said Stoddart, a researcher at Northwestern University, who won the prize in chemistry in collaboration with Jean-Pierre Sauvage and Bernard Feringa, French and Dutch researchers. They won their prize for "for the design and synthesis of molecular machines."

Trump has focused his campaign on immigration and the revocation of free trade deals, targeting globalization as a movement that "has left millions of our workers with nothing but poverty and heartache." The billionaire has proposed strengthening immigration laws and "extreme vetting" of potential immigrants from countries with a history of terrorism.

"It's particularly pertinent to have these discussions in view of the political climate on both sides of the pond at the moment," said Stoddart. "I think the United States is what it is today largely because of open borders."

Stoddart added that political leaders today are not "people of the times."


साभारः http://thehill.com/latino/300237-all-american-2016-nobel-prize-honorees-are-immigrants



यही किस्सा आस्ट्रेलिया और न्यूजीलैंड का है।पूरे अफ्रीका और लातिन अमेरिका,मध्य अमेरिका का है।

भारत विभाजन करने वाले लोग भारत में भी शरणार्थियों का सफाया करने में लगे हैं तो सीमापार से कहीं ज्यादा शरणार्थी जल जंगल जमीन से बेदखल इस देश के आदिवासी,दलित और पिछड़ों के साथ आम जनता है और यही मुक्त बाजार के सबसे अच्छे दिन हैं।

दक्षिण अफ्रीका के इस रंगभेद के खिलाफ अश्वेत जनता ने दशकों से आंदोलन जारी रखकर आजादी हासिल की है।

भारत में भी रंगभेदी वर्चस्व कुल मिलाकर विदेशी वर्चस्व है,जिसके तहत आम जनता को आजादी अभी हासिल नहीं हुई है और भारत में भी जल जंगल जमीन, आजीविका और नागरिकता से मूलनिवासी बहुसंख्य अश्वेत जनता बेदखल होते जा रहे हैं।शरणार्थी भारत में भी निषिद्ध हैं।

इसी बीच बालीवूड की तरह हालीवूड में धूम मचाने वाली हमारी प्यारी अभिनेत्री प्रियंका चोपड़ा में ने हाल में एक बड़ा धमाका कर दिया है।

एक प्रमुख लाइफस्टाइल मैगजीन के कवर पर वह जो टाप पहनकर प्रगट हुई हैं,उस पर चार शब्द लिखे हैं।शरणार्थी,आप्रवासी,बाहरी और सैलानी।सैलानी शब्द को छोड़कर बाकी तीनों शब्द लाल स्याही से काट दिये गये हैं।

प्रियंका ने Conde Nast Traveller के कवर पर छपी यह त्सवीर सोशल मीडिया पर शेयर किया है।गौरतलब है कि अमेरिका और ब्रिटेन में ये तीनों शब्द निषिद्ध होने को हैं तो भारत में भी शरणार्थी शब्द को निषिद्ध माना जाता है।

डोनाल्ड ट्रंप के रंगभेदी चुनाव अभियान के अलावा यह अमेरिका और इंग्लैंड में रंगभेदी श्वेत प्रभुत्ववाद के पक्ष में जा री एक कु क्लाक्स अभियान है,जिसमें प्रियंका जाने अनजाने शामिल हो गयी हैं।

ट्विटर पर यह तस्वीर जारी करने के बाद प्रियंका को बड़ी संख्या में लोग इलीटिस्ट,आफेनसिव और इनसेनसिटिव कह रहे हैं।

दरअसल शरणार्थियों के खिलाफ यह रंगभेदी कुलीनत्व,आक्रामक रवैया और संवेदनहीनता दुनियाभर में सामंती और साम्राज्यवादी रंगभेदी सत्ता वर्चस्व का चरित्र है,जो पहले युद्ध,गृहयुद्ध और आतंकवाद के जरिये शरणार्थी पैदा करता है और फिर उनके सफाये को लिए कोई कसर नहीं छोड़ता।

अब प्रियंका की सफाई आने से पहले उस पत्रिका की ओर से कहा गया है कि वह दरअसल इन तीन शब्दों को लेकर मचे बवाल के उलट सीमाओं की सारी दीवारें तोड़ने की मुहिम में शामिल हैं।

गौरतलब है कि सीमाओं को खत्म करना मार्क्सवादी एजंडा रहा है तो राष्ट्र व्यवस्था को सर्वशक्तिमान करके नागरिकता, मनुष्यता और प्रकृति को तहस नहस करके,उत्पादन प्रणालियों और अर्थ व्यवस्थाओं पर काबिज वैश्विक मुक्तबाजार भी सीमाएं नहीं चाहता,बाजार पर राष्ट्र का नियंत्रण नहीं चाहता,संविधान और कानून का राज नहीं चाहता,क्रय क्षमता ही इस मुक्तबाजारी उदारवाद के लिए न्याय और समता है।

गौरतलब है कि  अपने चुनाव अभियान की शुरुआत से ही ट्रंपमुसलमानों और सीरियाई शरणार्थियोंके अमेरिका में प्रवेश पर पाबंदी की मांग करते रहे हैं।अमेरिका के राष्ट्रपति पद के रिपब्लिकन दावेदार डोनाल्ड ट्रंपके बेटेडोनाल्ड ट्रंपजूनियर ने सोमवार रात एक तस्वीर ट्वीट किया, जिसमें सीरियाईशरणार्थियोंकी तुलना स्किटल्स (फलों के स्वाद वाली कैंडी) से की गई है।

गौरतलब है कि अमेरिकी चुनाव के पहले राष्‍ट्रपति पद के उम्‍मीदवार डोनाल्डट्रम्प और हिलेरी क्लिंटन के बीच दूसरी टीवी डिबेट समाप्त हो चुकी है। इस डिबेट में ट्रंपऔर हिलेरी ने एक दूसरे को ई-मेल्स, सेक्स कांड, सीरिया, रूस और आईएस जैसे मुद्दों पर जमकर घेरा। सेंट लुईस की वॉशिंगटन यूनिवर्सिटी में डिबेट शुरू होने से पहले जब दोनों नेता मंच पर आए तो उस वक्‍त दोनों ने हाथ तक नहीं मिलाया। ट्रंपने अपनी भाषण की शुरुआत करते ही कहा कि हिलेरी के दिल में उनके लिए हद से ज्यादा नफरत है। वहीं हिलेरी ने भी ट्रंपको लेकर कहा कि वो राष्‍ट्रपति बनने लायक नहीं है।

ट्रंपने मांग की कि हिलेरी 33000 ईमेल डिलीट कर देने पर माफी मांगें। हिलेरी पर आरोप है कि उन्होंने वर्ष 2009-2013 के दौरान ओबामा की प्रमुख राजनयिक रहते हुए निजी ईमेल का इस्तेमाल किया और राष्ट्रीय सुरक्षा को खतरे में डाला। कुल 90 मिनट की बहस में हिलेरी ने जोर देकर कहा कि उन्होंने ईमेल के मुद्दे पर गलती की है और वह इसकी जिम्मेदारी लेती हैं। इसके अलावा, राष्ट्रपति पद की डेमोकेट्रिक उम्मीदवार हिलेरी क्लिंटन ने अमेरिका में मुस्लिमों का प्रवेश प्रतिबंधित करने की डोनाल्ड ट्रंपकी योजना को लेकर आज उन्हें आड़े हाथों लिया और कहा कि (मुस्लिम) समुदाय के बारे में उनकी 'भड़काऊ भाषणबाजी' में उलझना 'अदूरदर्शी' और 'खतरनाक' होगा।

मैडम हिलेरी ने कहा कि राष्ट्रपति बनने पर वह ऐसे किसी व्यक्ति को देश में नहीं रहने देंगी, जो उनके हिसाब से अमेरिका के लिए खतरा होगा लेकिन बहुत से शरणार्थियोंको…जिनमें अधिकतर महिलाएं और बच्चे होते हैं…उन्हें सिर्फ इस आधार पर अमेरिका में प्रवेश देने से इंकार नहीं किया जा सकता कि वे मुस्लिम हैं। उन्होंने कहा, 'लेकिन हम जांच करवाएंगे। हमारे पेशेवरों, खुफिया जानकारी के विशेषज्ञों और अन्य की ओर से इस जांच को जितना कड़ा करने की जरूरत होगी, इसे किया जाएगा।


अमेरिका सीमाओं के आर पार आतंकवाद के खिलाफ भारत के साथ है और  पाकिस्तान में आतंकवादी ठिकानों पर भारत की सर्जिकल स्ट्राइक को अमेरिकी विदेश विभाग जायज बता रहा है।तो पाकिस्तान ने अमेरिकाको पतनशील साम्राज्यवाद कहा है।इस कूटनीतिक लड़ाई में अमेरिका किस हद तक भारत का साथ देगा,यह समझने वाली बात है।

अमेरिकी विदेश विभाग के हालिया बयान भारत पाक युद्ध परिस्थितियों को युद्धोन्माद में बदलने में कोई कसर नहीं छोड़ रही है।दुनियाभर में अमेरिकी की इस पुलिसिया विदेश नीति की असली वजह उसकी युद्धक अर्थव्यवस्था है,जो संकट में है और दुनियाभर में हथियारों के बाजार में कड़ी प्रतिद्वंद्विता से अमेरिका मंदी की चपेट से अभी निकला नहीं है।उसकी अर्थव्यवस्था अभी तेलकुंओं में फंसी है।

अब हम उनके आर्थिक हितों के लिए उनकी मर्जी से अपने पड़ोसी के साथ सीधे युद्ध शुरु करें तो भारत पाक युद्ध का नतीजा चाहे कुछ हो,उससे अमेरिका को सबसे ज्यादा फायदा होना है।

अमेरिकी विदेश नीति भी उसकी अर्थ व्यवस्था की तरह युद्धक है,जो दुनियाभर में शरणार्थी समस्या की असल वजह है।

मजे की बात है कि अमेरिका में राष्ट्रपति चुनाव में सबसे बड़ा मुद्दा वहां की शरणार्थी आबादी है तो यूरोपीय समुदाय से बाहर निकलने के लिए ब्रिटेन के ब्रेक्सिट का विकल्प अपनाने के पीछे भी इंग्लैंड समेत समूचे यूरोप में शरणार्थी सैलाब है।

डोनाल्ड ट्रंप जीते या फिर मैडम हिलेरी,अमेरिका में आप्रवासी जनता के खिलाफ रंगभेदी हिंसा का सिलसिला तेज होना है तो इंग्लैंड के यूरोपीय समुदाय से बाहर निकलने के बाद दुनियाभर में तमाम सीमाएं शरणार्थियों के लिए सीलबंद होना है।

दूसरी तरफ,इन्हीं ब्रिटेन और अमेरिका की अगुवाई में समूचे मध्यपूर्व,दक्षिण पूर्व एशिया,मध्य और लातिन अमेरिका,अफ्रीका,पूर्व और पश्चिम एशिया में युद्ध और गृहयुद्ध के खेल और कारोबार का वैश्विक मुक्तबाजारी वसंत की वजह से दुनियाभर की तमाम देशों में सीमाओं के आर पार नक्शों में भारी उथल पुथल,बंटवारा,विखंडन और प्राकृतिक संसाधनों की अबाध लूटपाट और इस विध्वंस को अंजाम देने के लिए दुनियाभर में अमेरिकी सुनियोजित आतंकवादी हिंसा और आतंकवाद के खिलाफ युद्ध की अबाध पूंजी प्रवाह से पल दर पल मनुष्यता शरणार्थी में तब्दील हो रही है।

जाहिर है,तमाम देशों में शरणार्थियों के लिए सीमाएं सीलबंद कर देने से शरणार्थी समस्या सुलझने वाली नहीं है।बेदखली,लूटपाट,आतंकवाद,युद्ध और गृहयुद्ध का कारोबार अब विश्वव्यवस्था है तो जब जब प्रकृति का विध्वंस होना है,जब जब मनुष्यता सीमाओं के आर पार लहूलुहान होनी है,शरणार्थी सुनामी तेज होनी है,जिससे अब अमेरिका और इंग्लैंड की भी रिहाई असंभव है।


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

গড়িয়ায় মহিষাসুর স্মরণ সভা Saradindu Uddipan

$
0
0
গড়িয়ায় মহিষাসুর স্মরণ সভা
Saradindu Uddipan 
আজ অণুকুল চন্দ্র দাস বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল মহিষাসুর হূদূড় দুর্গা স্মরণ সভা। অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে প্রকৃতি সেবাশ্রম সংঘ অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় নজরুল ইসলাম, দিলীপ গায়েন, পীযূষ গায়েন, নকুল মল্লিক, শরদিন্দু উদ্দীপন, চারিয়ান মাহাতো, হেলাল উদ্দীন, চপলা হালদার এবং সুচেতা গোলদার। সঙ্গীত পরিবেশন করেন লোক কবি উত্তম সরকার।
বিভিন্ন বিশ্ব বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের কাছে এই অনুষ্ঠান শোনার জন্য বেশ আগ্রহ ছিল। উপস্থিত ছিলেন যাদবপুর বিশ্ব বিদ্যালয়, প্রেসিডেন্সী কলেজ, কোলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের প্রচুর ছাত্র ছাত্রী।
মহিষাসুর স্মরণ সভার মধ্য দিয়ে যে ভাবে মূলনিবাসী বহুজন সমাজের স্বাধিকারের আন্দোলন সংগঠিত হচ্ছে তাঁকে সকল বক্তাই স্বাগত জানান। এই আন্দোলনকে রুখে দেবার জন্য যে প্রশাসনিক বাঁধা তৈরি করা হচ্ছে তার প্রতি সোচ্চার প্রতিবাদ করা হয়।
মাননীয় লোক কবি উত্তম সরকার প্রস্তাব রাখেন যে আগামী কালী পূজার আগেই কোলকাতায় একটি প্রকাশ্য অসুর সমারোহ এবং পদযাত্রার আয়োজন করা একান্ত জরুরী। এই পদযাত্রায় ব্যপক মানুষের সমাগম করে বুঝিয়ে দিতে হবে যে অসুর জাতি সমূহের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আত্তনিয়ন্ত্রণের মৌলিক অধিকার আছে। দুর্গা পূজার মধ্য দিয়ে তাদের আত্তমর্যাদাকে এভাবে পদদলিত এবং অপমানিত করা যায় না।
মাননীয়া চপলা মজুমদার এবং সুচেতা গোলদার এই অনুষ্ঠানগুলিতে নারীদের অংশগ্রহণকে আরো বেশি গুরুত্ব দিতে অনুরোধ করেন।
সমগ্র অনুষ্ঠানটি সুচারু রুপে পরিচালনা করেন মিলন নির্ঝর।
Saradindu Uddipan's photo.
Saradindu Uddipan's photo.
Saradindu Uddipan's photo.
Saradindu Uddipan's photo.
Saradindu Uddipan's photo.

Nitish Biswas ১৬ই-অক্টোবর,রবিবার,২টা দুর্গা নগরের ফ্রেন্ডস মিশনে (স্বর্ণময়ী স্কুলের পাশে) দলিত-নির্যাতনের প্রতিবাদে দলিত-ঐক্য-সম্মেলন মুখ্যবক্তাঃ ডঃ অতুলকৃষ্ণ বিশ্বাস প্রাক্তন উপাচার্য আহ্বায়কঃ অমর বিশ্বাস, বঙ্কিম বিশ্বাস, নীতীশ বিশ্বাস সভায় প্রকাশিত হবে শারদীয়া ঐকতান

$
0
0
Nitish Biswas ১৬ই-অক্টোবর,রবিবার,২টা
দুর্গা নগরের ফ্রেন্ডস মিশনে
(স্বর্ণময়ী স্কুলের পাশে)

দলিত-নির্যাতনের প্রতিবাদে
দলিত-ঐক্য-সম্মেলন
মুখ্যবক্তাঃ ডঃ অতুলকৃষ্ণ বিশ্বাস
প্রাক্তন উপাচার্য 
আহ্বায়কঃ অমর বিশ্বাস,
বঙ্কিম বিশ্বাস, নীতীশ বিশ্বাস
সভায় প্রকাশিত হবে
শারদীয়া ঐকতান

বিয়ের রাতে ধর্ষিতা। পেশায় পরিচারিকা। তবু আজ বিশ্ববিখ্যাত লেখিকা এই বাঙালিনী---------

$
0
0

বিয়ের রাতে ধর্ষিতা। পেশায় পরিচারিকা। তবু আজ বিশ্ববিখ্যাত লেখিকা এই বাঙালিনী---------

Sarker Lipi added 8 new photos.

মোট ২১টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে তাঁর লেখা বই, যার মধ্যে রয়েছে ১৩টি বিদেশি ভাষা। ফ্রান্স, জার্মানি এবং জাপানে রয়েছেন তাঁর বইয়ের পাঠক-পাঠিকা। সারা দেশে বিভিন্ন সাহিত্য উৎসবে তিনি আমন্ত্রিত হন তাঁর লেখা পাঠের জন্য।
এক দুঃস্বপ্নময় শৈশব কেটেছে তাঁর। কাজ করেছেন পরিচারিকা হিসেবে। সত্যি বলতে কী, এখনও পেশাগত পরিচয়ে তিনি একজন পরিচারিকাই। কিন্তু এটাই তাঁর একমাত্র পরিচয় নয়। তিনি একজন স্বনামধন্য লেখিকা। নিজের বই নিয়ে তিনি হাজির হয়েছেন প্যারিস, ফ্রাঙ্কফুর্ট বা হংকং-এর মতো শহরে। মোট ২১টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে তাঁর লেখা বই, যার মধ্যে রয়েছে ১৩টি বিদেশি ভাষা। ফ্রান্স, জার্মানি এবং জাপানে রয়েছেন তাঁর বইয়ের পাঠক-পাঠিকা। সারা দেশে বিভিন্ন সাহিত্য উৎসবে তিনি আমন্ত্রিত হন তাঁর লেখা পাঠের জন্য। তিনি বেবি হালদার। 
বর্তমানে ৪১ বছর বয়সি বেবির জন্ম হয় কাশ্মীরে। বাবা পেশায় ছিলেন গাড়ি চালক, মদের নেশায় চুর হয়ে থাকা ছিল তাঁর স্বভাব। এই মদ্যপানের অভ্যাসের কারণেই বেবির মা স্বামী ও সন্তানকে ছেড়ে চলে যান। বেবির বয়স তখন মাত্র ৪ বছর। দ্বিতীয় বিয়ে করেন বেবির বাবা। বেবিকে নিয়ে তাঁরা চলে আসেন মুর্শিদাবাদে, তারপর বসত গড়েন দুর্গাপুরে। মদ্যপ বাবা ও সৎ মায়ের হাতে ছোটবেলায় অনেক নির্যাতন সয়েছেন বেবি। মেয়ের বয়স যখন ১২, তখনই এক ২৬ বছর বয়সি পুরুষের সঙ্গে বেবির বিয়ে দিয়ে দেন বেবির বাবা। বিয়ের রাত্রেই স্বামীর হাতে ধর্ষিতা হন কিশোরী বেবি। ১৩ বছর বয়সে বেবির প্রথম সন্তানের জন্ম হয়। পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যে আরও দু'টি সন্তানের জন্ম দেন বেবি। 
স্বামীগৃহে নিয়মিত মারধর ও যৌন নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ২৫ বছর বয়সে তিন সন্তানকে নিয়ে বেবি চড়ে বসেন দিল্লির ট্রেনে। কিন্তু দিল্লিতে নিজের পেট চালানো সহজ ছিল না। বাধ্য হয়ে পরিচারিকার কাজ নেন তিনি। কিন্তু সেখানেও জোটে অসম্মান। যাঁর বাড়িতে কাজ করতেন তাঁর কাছ থেকে আসতে থাকে অশালীন প্রস্তাব। কাজ ছেড়ে দেন বেবি। নতুন কাজ নেন গুরগাঁও নিবাসী প্রবোধ কুমারের বাড়িতে। এর পরেই নতুন বাঁক নেয় বেবির জীবন। 
প্রবোধ কুমার শুধু প্রখ্যাত হিন্দি সাহিত্যিক মুন্সি প্রেমচাঁদের নাতি নন, তিনি নিজেও একজন সাহিত্যরসজ্ঞ। তিনি লক্ষ্য করেছিলেন, মাঝেমধ্যেই নিজের কাজ থামিয়ে কৌতূহলী দৃষ্টিতে বেবি তাকিয়ে থাকেন প্রবোধের বইয়ের আলমারিগুলির দিকে। প্রবোধ বুঝতে পারেন, বইয়ের প্রতি টান রয়েছে বেবির। প্রবোধের আলমারিতে বাংলা বইয়ের সংখ্যাও নেহাৎ কম ছিল না। প্রবোধ সেই বইগুলি একটি একটি করে তুলে দিতে থাকেন বেবির হাতে। বেবি আগ্রহভরে পড়ে ফেলতে শুরু করেন প্রতিটি বই। স্কুলে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করা বেবিকে আরও ভাল করে লেখাপড়াও শেখান প্রবোধ। 
কিন্তু প্রবোধের মনে হয়েছিল, বেবির মধ্যে সুপ্ত রয়েছে এক লেখিকা সত্তা। সেই সত্তাকে উদ্বোধিত করতে চেয়েই একদিন বেবির হাতে খাতা-কলম তুলে দেন প্রবোধ। বলেন, নিজের কাহিনি লিপিবদ্ধ করতে। লেখার কথায় প্রথমটা একটু ঘাবড়েই গিয়েছিলেন বেবি। কিন্তু তারপর তসলিমা নাসরিন, আনা ফ্রাঙ্ক, ঝুম্পা লাহিড়ির লেখার ভক্ত বেবির মনে হয়, তাঁর লেখাই হয়ে উঠতে পারে তাঁর ভিতরে জমে থাকা যন্ত্রণা প্রকাশের মাধ্যম। ২০০২ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর আত্মজীবনীর প্রথম খণ্ড 'আলো আঁধারি'। ২০০৬ সালে প্রবোধের উদ্যোগে সেই বইয়ের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ পায় 'আ লাইফ লেস অর্ডিনারি: আ মেমোয়ার'নামে। প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে সাড়া ফেলে দেয় বইটি। কয়েক বছর পরে প্রকাশিত হয় বেবির আত্মকাহিনির পরবর্তী খণ্ড— 'ঈষৎ রূপান্তর'। বই দু'টি লেখিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠা দেয় বেবিকে। 
আজ বেবি স্বনামধন্য লেখিকা। তাঁর আত্মকাহিনি প্রশংসা কুড়িয়েছে বহু পাঠক ও সমালোচকের। কিন্তু এখনও প্রবোধের বাড়িতে পরিচারিকার কাজই করেন বেবি। তাঁর বক্তব্য, 'প্রবোধবাবু আমার নিজের বাবার মতোই। তাঁর বাড়িতে কাজ করতে আমার ভালো লাগে। তাঁকে ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা আমি ভাবতেই পারি না।'শুধু তাই নয়, বেবিকে কেউ 'লেখিকা'বললে তিনি বরং বিব্রতই বোধ করেন। বেবি বলেন, 'আমি সামান্য পরিচারিকা মাত্র'।
সে তিনি যা-ই বলুন, পাঠক তাঁকে চেনে এক অসামান্য আত্মকাহিনির লেখিকা হিসেবেই। নিজের প্রথম জীবনে অজস্র যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু এখন পাঠক আর সমালোচকদের ভালবাসা আর শ্রদ্ধায় পরিপূর্ণ তাঁর বেঁচে থাকা। নিজের জীবনকে কীভাবে সৎ প্রচেষ্টার মাধ্যমে দুর্ভাগ্যের অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যাওয়া যায়, তারই এক জীবন্ত দৃষ্টান্ত বেবি হালদার। সেই সঙ্গে বহু মানুষের অনুপ্রেরণাও তিনি। 
কুর্নিশ তাঁকে।


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख ट्विटर पर अखिलेश यादव को पछाड़ दिया मायावती के खास रहे नवनीत सहगल ने

$
0
0

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें

Recent Posts


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख रंगभेदी अभियान में प्रियंका चोपड़ा भी शामिल?

Next: अमेरिकी बाउल गायक गीतकार बॉब डिलान के रंगकर्म को साहित्य का नोबेल पुरस्कार रवींद्र की गीताजंलि के बाद संगीतबद्ध लोकसंस्कृति और विविधता बहुलता को मिले इस नोबेल से विश्वव्यापी अभूतपूर्व हिंसा और अविराम युद्धक घृणा के खिलाफ रंगभेदी शास्त्रीयता तोड़कर भारत की विविधता और बहुलता की ही जीत यह बाउल कवि के रंगकर्म को नोबेल पुरस्कार से हम इप्टा आंदोलन को नये सिरे से पुनर्जीवित कर सके�
$
0
0

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख रंगभेदी अभियान में प्रियंका चोपड़ा भी शामिल?

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें


Recent Posts


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

अमेरिकी बाउल गायक गीतकार बॉब डिलान के रंगकर्म को साहित्य का नोबेल पुरस्कार रवींद्र की गीताजंलि के बाद संगीतबद्ध लोकसंस्कृति और विविधता बहुलता को मिले इस नोबेल से विश्वव्यापी अभूतपूर्व हिंसा और अविराम युद्धक घृणा के खिलाफ रंगभेदी शास्त्रीयता तोड़कर भारत की विविधता और बहुलता की ही जीत यह बाउल कवि के रंगकर्म को नोबेल पुरस्कार से हम इप्टा आंदोलन को नये सिरे से पुनर्जीवित कर सके�

$
0
0

अमेरिकी बाउल गायक गीतकार बॉब डिलान के रंगकर्म को साहित्य का नोबेल पुरस्कार

रवींद्र की गीताजंलि के बाद संगीतबद्ध लोकसंस्कृति और विविधता बहुलता को मिले इस नोबेल से विश्वव्यापी अभूतपूर्व हिंसा और अविराम युद्धक घृणा के खिलाफ रंगभेदी शास्त्रीयता तोड़कर भारत की विविधता और बहुलता की ही जीत यह

बाउल कवि के रंगकर्म को नोबेल पुरस्कार से हम इप्टा आंदोलन को नये सिरे से पुनर्जीवित कर सकें तो इस दुस्समय में आम जनता के सुख दुःख,उसके रोजमर्रे की जिंदगी और जल जंगल जमीन आजीविका नागरिकता के हक हरकूक की लड़ाई के प्रति हम अपनी प्रतिबद्धता साबित कर सकते हैं।

पलाश विश्वास

Bob Dylan - A Hard Rain's A Gonna Fall - Live at the Gaslight - 1962 ...

Video for i heard the song of a poet who died in the gutter▶ 6:42

https://www.youtube.com/watch?v=wNBmn0kgTv4

Apr 28, 2015 - Uploaded by Edward R. Jenkins

I've been out in front of a dozen dead oceans ... And what did you hear, my blue-eyed son? .


नोबेल पुरस्कारों की नींव में बिछी बारुदी सुरंगों की वजह से,युद्धबाजों और मुक्तबाजारियों को नोबेल शांति पुरस्कार और अर्थशास्त्र के लिए नोबेल मान्यता की वजह से,आस्कर में रंगभेदी श्वेत वर्चस्व की वजह से निजी तौर पर किसी नोबेलिये के महिमामंडन मैं करता नहीं हूं।इसबार अमेरिकी बाउल कविअत्यंत लोकप्रिय गायक गीतकार बॉब डिलान को साहित्यका नोबेल पुरस्कारमिला है।खास बात यह है कि पिछले 50 वर्षो से तमाम युवा पीढ़ियो की आवाज माने जाने वाले अमेरिकी गीतकार और गायक बॉब डिलन को इस वर्ष के साहित्यके नोबेल पुरस्कारके लिए चुना गया है। हालांकि ऐसा पहली बार हुआ है, जब किसी गीतकार और गायक को यह पुरस्कारदिया जा रहा है।इससे पहले भारतीय कवि रवींद्र नाथ को गीतांजलि के गीतों के लिए नोबेल पुरस्कार मिला है।

गायक बॉब डिलन को इससे पहले उनके गीतों के रंगकर्म के लिए आस्कर मिल चुका है।महान नाटककार जार्ज बर्नार्ड शा के बाद वे शायद पहले रंगकर्मी हैं,जिन्हें आस्कर और नोबेल पुरस्कार दोनों मिले हैं।वियतनाम युद्ध और आसमान से तेजाब वर्षा को एकसाथ जोड़ते हुए कोलकाता और वियतनाम में गटर में कवि और कविता की मौत पर उन्होंने लिखाः

I heard the song of a poet who died in the Gutter!

दक्षिण एशिया में गहराते युद्धोन्माद के खिलाफ वियतनाम युद्धविरोधी या

तेल युद्ध के खिलाफ अमेरिका में हुए संस्कृतिकर्मियों के किसी आंदोलन बारे में हमें सोचने तक की आजादी नहीं है,जाहिर है इस दुस्समय में ब्राह्णण धर्म के फासिज्म के पुनरूत्थान के मुकाबले सिंधु सभ्यता,वैदिकी साहित्य और बुद्धमय भारत की निरंतरता के सिलसिले में बाउल आंदोलन की यह वैश्विक मान्यता रवींद्र को नोबेल पुरस्कार की तरह भारत में भी विविधता और बहुलता की संस्कृति और रचनाधर्मिता की विधाओं को नये सिरे से पुनर्जीवित करेगी,इसी दृष्टि के साथ यह आलेख है।

रवींद्रनाथ ने गीतों और नाटकों के अलावा सभी विधाओं में लिखा है,लेकिन उन्हें पुरस्कार उनके बाउल गीतों के लिए ही मिला तो अमेरिकी बाउल कवि बॉब डिलान का लेखन तो सिरे से उपन्यास, कविता या किसी अन्य परंपरागत विधा में नहीं आता है, जिसके लिए अब तक यह पुरस्कारदिया जाता रहा है।

स्वीडिश एकेडमी ने कहा कि 75 साल के डिलान को ''अमेरिकी गीतों की लंबी परंपरा में नयी काव्य शैली विकसित करने के लिए'' नोबेल पुरस्कार दिया गया है। पुरस्कार की घोषणा के कार्यक्रम में मौजूद पत्रकारों ने हैरान होने के बाद तालियां बजाकर इसका स्वागत किया।पूर्व में भी नोबेल के लिए गायक के नाम की अटकलें लगी थी लेकिन उनकी दावेदारी को कभी भी गंभीरता से नहीं लिया गया था।

नोबेल समिति ने इस बारे में घोषणा करते हुए कहा कि अमरीकी गीतों को नया आयाम देने के लिए बॉब डिलन को यह पुरस्कारदिया जा रहा है।किसी गीतकार गायक को संभवत: पहली बार उनके गीतों के लिए नोबेलदिया गया है। गीतों के लिए कवियों को नोबेल पुरस्कारदिए जा चुके हैं। बॉब डिलान के गीत पूरी दुनिया में बेहद लोकप्रिय रहे हैं। उनके सबसे लोकप्रिय गीतों में मिस्टर टैंबूरिन मैन से लेकर लाइक ए रोलिंग स्टोन, ब्लोइंग इन द विंड और द टाइम्स दे आर चेजिंग शामिल हैं।

बंगाल के बाउलों को अमेरिका ले जाकर इन्हीं  बॉब डिलोन ने सालभर उनके साथ मंच साझा किया है अमेरिका के कोने कोने में और उनके नोबेल शांति पुरस्कार मिलने के बाद बंगाल के सबसे बुजुर्ग और प्रतिष्ठित बाउल कवि और गायक पूर्णचंद्र बाउल ने बाउल गायकों के साथ बॉब डिलोन की उस साझे चुल्हे का संस्मरण बांग्ला दैनिक आनंद बाजार के पाठकों के साथ शेयर किया है।बॉब डिलोन उनके छोटे बेटे की शादी के मौके पर बंगाल आये थे।

साठ के दशक से बांग्ला कविता में अमेरिकी युद्धविरोधी संगीत का गहरा असर रहा है।इसी सिलसिले में सुनील गंगोपाध्याय जैसे कवियों की अमेरिकी कवि ऐलेन जींसबर्ग से दोस्ती हुई और वियतनाम युद्ध के खिलाफ बंगाल में भी भारी आंदोलन हुआ है।जिसका असर भारत में साहित्य की विभिन्न विधाओं में होने वाले आंदोलनों पर होता रहा है।

भारत में वियतनाम या खाड़ी युद्ध के खिलाफ आंदोलन होते हैं,जिनका सीधा संबंध भारत के शासक तबके के हितों से न था।

अमेरिका में युद्धविरोधी आंदोलन लेकिन राष्ट्र के सैन्यकरण,पागल दौड़ के उपभोक्तावाद और स्त्री उत्पीड़न के खिलाफ हुआ है जो सीधे तौर पर अमेरिकी राष्ट्र के साम्राज्यवाद के खिलाफ और अमेरिकी राष्ट्रपतियों के युद्धोन्माद और अमेरिकी युद्धक अर्थ व्यवस्था और राजनीति के खिलाफ रहा है।

इस युद्धविरोधी बाउल विमर्श का प्रतिनिधित्व जैसे ऐलेन जींसवर्ग के नेतृत्व में अमेरिकी संस्कृतिकर्मियों ने साठ के दशक में किया,वह सिलसिला करीब पांच दशकों से बॉब डिलान करते आ रहे हैं और बाउल दर्शन उनके रंगकर्म की अंतरात्मा है,जो एकमुश्त सिंधु सभ्यता, वैदिकी साहित्य और बुद्धमय भारत की विविधता और बहुलता की संगीतबद्धता है।

नोबेल कमिटी के मुताबिक अमेरिकी संगीत परंपरा में पठनीय गीत रचने के लिए बॉब डिलान को यह पुरस्कार दिया जा रहा है और इस सिलसिले में यूनानी महाकवि होमर और नाटककार सोफोक्लीज के पठनीय साहित्य के रंगकर्म का उल्लेख किया गया है।लेकिन गौर से देखें तो यह पुरस्कार भारत में लालन फकीर के आध्यात्म, देहतत्व और दर्शन,बाउल आंदोलन की परंपरा में रवींद्र काव्यधारा की,और उससे भी ज्यादा डोनाल्ड ट्रंप जैसे फासिस्ट के अमेरिकी राष्ट्रपति बनने की प्रबल संभावना के खिलाफ भारत की बुद्धमय विविधता बहुलता की सिंधु सभ्यता  के लिए इस बार का यह नोबेल पुरस्कार है।

हालांकि यह पुरस्कार औपचारिक तौर पर आंग्ल अमेरिकी साहित्य के लिए दिया गया है तो संगीतबद्ध गीतों को पुरस्कार का औचित्य सिद्ध करने के लिए साहित्य के परफरमैंच यानी रंगकर्म की पठनीयता और पाठ पर इतना जोर दिया गया है।

इसके मद्देनजर भारतीय रंगकर्म में साहित्य और बाकी कलामाध्यमों,विधाओं के समावेश की प्रासंगिकता फिर साबित होती है,जिसे ऋत्विक घटक के कोमल गांधार के मुताबिक,गायक देवव्रत विश्वास के अवरुद्ध संगीत के मुताबिक,सोमनाथ होड़ और चित्तोप्रसाद की पेंटिंग बजरिये भुखमरी की रिपोर्टिंग के मुताबिक और भारतीय सिनेमा में लोक संस्कृति की गण नाट्य परंपराओं के मुताबिक कहा जा सकता है कि वाम आत्मघाती जनविमुख सत्ता राजनीति ने मार देने में कोई कसर बाकी नहीं छोड़ी है।

फिर भी जनप्रतिबद्धता के मोर्चे पर लोकसंस्कृति की जमीन पर इप्टा आंदोलन जारी है,उसकी विविध बहुल भारतीयता पर फासिज्म का प्रहार इसीलिए इतना तेज होता जा रहा है।

बाउल कवि के रंगकर्म को नोबेल पुरस्कार से हम इप्टा आंदोलन को नये सिरे से पुनर्जीवित कर सकें तो इस दुस्समय में आम जनता के सुख दुःख,उसके रोजमर्रे की जिंदगी और जल जंगल जमीन आजीविका नागरिकता के हक हकूक की लड़ाई के प्रति हम अपनी प्रतिबद्धता साबित कर सकते हैं।

 गौरतलब है कि अब तक साहित्यमें सबसे अधिक नोबेलपुरस्कार  जीतने वाले अंग्रेजी के लेखक (27) रहे हैं। उसके बाद फ्रेंच (14) और तीसरे नंबर पर (13) जर्मन हैं।

गौरतलब है कि अफ्रीकी साहित्यकार न्गुगी वा थ्योंगो इस बार इस पुरस्कार के जबरदस्त दावेदार थे।उनकी कृति का अनुवाद आंनदस्वरुप वर्मा ने मूल अफ्रीकी भाषा में अफ्रीकी साहित्य और विद्वता का भविष्य शीर्षक से किया है।

इस अश्वेत अफ्रीकी साहित्यकार के लिए दरअसल हमें साहित्य के लिए इस बार के नोबेल पुरस्कार का इंतजार था।इसके विपरीत,अमेरिकी बाउल गायक गीतकार बॉब डिलानको साहित्य का नोबेल पुरस्कार मिला रवींद्र की गीतांजलि को पुरस्कार की याद दिलाते हुए तो बंगाल की सिंधु सभ्यता और संस्कृति की बुद्धमय विविधता और बहुलता को विश्वव्यापी  इन युद्ध परिस्थितियों के मद्देनजर यह सर्वोचच मान्यता की प्रासंगिकता से मुझे कोई संदेह नहीं।

खास तौर पर वियतनाम युद्ध के खिलाफ अमेरिकी युवा पीढियों में जो वैकल्पिक लोक संस्कृति की विद्रोही धारा है,बॉब डिलोन उसके पचास साल से निरंतर प्रतिनिधित्व कर रहे हैं और संजोग से वे न सिर्फ बाउल है ,बल्कि भारत के बाउल गीतकारों गायकों से उनका नाभि नाल का संबंध भी दशकों पुराना है।

अभी हाल में  हस्तक्षेप और अन्यत्र आपने गीतगोविंदम,महाकवि जयदेव और चैतन्य महाप्रभु के वैष्णव और बाउल आंदोलन में सिंधु सभ्यता और बुद्धमयबंगाल की निरंतरता पर मेरा आलेख पढ़ा होगा।वेव पर यह लंबा आलेख था,जो सही मायने में शोध निबंध होना चाहिए था,लेकिन उस तरह लिखने का मेरे पास कोई अवसर नहीं है।क्योंकि मुझे कहीं प्रकाशित होने की उम्मीद न होने की वजह से मैं सीधे जनता को संबोधित करता हूं।

दरअसल बाउल और सिंधु सभ्यता,वैदिकी साहित्य से लेकर यूनानी शास्त्रीय साहित्य तक साहित्य रंगकर्म से बहुत गहराई तक जुड़ा रहा है।जिसकी सर्वोत्तम अभिव्यक्ति भारत में इप्टा के आंदोलन में होती रही है,जिसमें सभी माध्यम और विधायें रंगकर्म में एकाकार है।

रंगकर्म यानी अभिव्यक्ति की तमाम दीवारों को लोकसंस्कृति के समुंदरी सैलाब से ढहाने के लिए आम जनता के मुखातिब होकर सामाजिक यथार्थ को सीधे संबोधित करना है।इसलिए रवींद्र की गीताजंलि के बाद संगीतबद्ध लोकसंस्कृति और विविधता बहुलता को मिले इस नोबेल से विश्वव्यापी अभूतपूर्व हिंसा और अविराम युद्धक घृणा के खिलाफ रंगभेदी शास्त्रीयता तोड़कर भारत की विविधता और बहुलता की ही जीत है यह।इसे गहराई से समझने की जरुरत है।समझेंगे तो हम नया रंगकर्म सिरज सकेंगे।कविता और गीतों के रंगकर्म की यह परंपरा विशुध भारतीय है।भारतीय काव्यधारा की विरासत भी यूनानी काव्यधारा की तरह हमारी गौरवशाली रंगकर्म परंपरा है।इसे हम जितनी जल्दी समझें,हम आम जनता के उतने नजदीक होंगे।

1941 में मिनेसोटा के डुलुथ में एक साधारण परिवार में जन्मे रॉबर्ट एलेन जिमेरमन उर्फ बॉब डिलेन ने बड़े होने के साथ हार्मोनिका, गिटार और पियानो बजाना सीखा। डिलेन को पुरस्कारके साथ 80 लाख क्रोनोर (9,06,000 डॉलर) की धनराशि मिलेगी। साहित्यके नोबेल पुरस्कारकी घोषणा के साथ इस साल के नोबेल पुरस्कारोंके सभी विजेताओं की सूची पूरी हो गयी। इससे पहले चिकित्सा, भौतिकी, रसायनशास्त्र, अर्थशास्त्र और शांति के नोबेल पुरस्कारोंकी घोषणा की जा चुकी है।

बीबीसी की एक रिपोर्ट के मुताबिक, रॉक सिंगर बॉब डिलन (75) को यह पुरस्कारअमेरिकी गायन परंपरा में नया काव्य भाव जोड़ने के लिए दिया गया है। डिलन का नाम रॉबर्ट जिम्मरमैन था। उनका जन्म सन् 1941 में हुआ था। मिनेसोटा के कॉफी हाउस में प्रदर्शन करते हुए उन्होंने संगीत के क्षेत्र में अपना करियर सन् 1959 में शुरू किया था।

Top 10 Bob Dylan Songs - YouTube

Video for bob dylan▶ 13:18

https://www.youtube.com/watch?v=BG8y0rRYjEI

Jul 13, 2014 - Uploaded by WatchMojo.com

He's tangled up in blue. Welcome to WatchMojo.com, and today we're counting down our picks for the top 10 ...

BOB DYLAN - Mr Tambourine Man - YouTube

Video for bob dylan▶ 5:27

https://www.youtube.com/watch?v=PYF8Y47qZQY

Dec 5, 2013 - Uploaded by Bankymen

I'm "here because of the Nobel" but I actually DO listen to Dylan and have my ... The point is that it ISNT Bob ...

Bob Dylan The Times They Are A Changin' 1964 - YouTube

Video for bob dylan▶ 2:38

https://www.youtube.com/watch?v=e7qQ6_RV4VQ

Dec 27, 2013 - Uploaded by 54321p

TV Movie, The Times They are a Changing' (1964) Directed by: Daryl Duke Starring: Bob Dylan.

Bob Dylan - Knockin' On Heaven's Door (Unplugged) - YouTube

Video for bob dylan▶ 4:33

https://www.youtube.com/watch?v=cJpB_AEZf6U

Oct 25, 2009 - Uploaded by BobDylanVEVO

Originally recorded in 1973 for the soundtrack of "Pat Garrett and Billy the Kid," Knockin' on Heaven's Door ...

Bob Dylan - Songwriter, Singer - Biography.com

Video for bob dylan

www.biography.com/people/bob-dylan-9283052

Biography.com offers a glimpse at legendary singer-songwriterBob Dylan, whose songs chronicle social ...

Bob Dylan - Subterranean Homesick Blues - YouTube

Video for bob dylan▶ 2:19

https://www.youtube.com/watch?v=MGxjIBEZvx0

Oct 9, 2015 - Uploaded by BobDylanVEVO

In 1965, Bob Dylan released his fifth studio album, Bringing it All Back Home - watch the official music video ...

How Bob Dylan Made Pre-Rock Masterpiece 'Love and Theft' - Rolling ...

Video for bob dylan

www.rollingstone.com/.../how-bob-dylan-made-pre-ro...

Sep 11, 2016

Read how Bob Dylan drew on Chicago blues, Tin Pan Alley crooning, jump blues and Western swing to create ...

Like a Rolling Stone - Bob Dylan - YouTube

Video for bob dylan▶ 6:21

https://www.youtube.com/watch?v=4F0ytNzHDj8

Feb 2, 2013 - Uploaded by SomDRock

Like a Rolling Stone é uma canção de rock de 1965 escrita pelo cantor e compositor Bob Dylan, contida ...

BobDylanVEVO - YouTube

https://www.youtube.com/user/BobDylanVEVO

Music video by Bob Dylan performing Forever Young (Slow Version) [audio]. (C) 1974 Columbia Records, a division of Sony Music Entertainment

Bob Dylan - "Melancholy Mood (Audio)" - YouTube

Video for bob dylan▶ 2:49

https://www.youtube.com/watch?v=T2xBaX5awlc

Apr 6, 2016 - Uploaded by BobDylanTV

Melancholy Mood" from Bob Dylan's album 'Fallen Angels' out now! Amazon: http://smarturl.it ...

Bob Dylan Hurricane - YouTube

Video for bob dylan▶ 5:01

https://www.youtube.com/watch?v=1FOlV1EYxmg

Feb 20, 2014 - Uploaded by guitriff33

Bob dylan, hurricane carter. ... I am from Scotland and I love this song I just love bob ... this is not bob dylan. good ...

Bob Dylan wins 2016 Nobel Prize in literature - CNBC.com

Video for bob dylan

www.cnbc.com/.../bob-dylan-wins-2016-nobel-prize-i...

16 hours ago

Bob Dylan, regarded as the voice of a generation for his influential songs from the 1960s onwards, has won ...

Bob Dylan wins the Nobel Prize for literature | Daily Mail Online

Video for bob dylan

www.dailymail.co.uk/.../Bob-Dylan-wins-Nobel-Prize-...

17 hours ago

Bob Dylan has been named the winner of the 2016 Nobel Prize in literature - the first time the prestigious ...

Bob Dylan - Subterranean Homesick Blues - YouTube

Video for bob dylan▶ 2:19

https://www.youtube.com/watch?v=MGxjIBEZvx0

Oct 9, 2015 - Uploaded by BobDylanVEVO

In 1965, Bob Dylan released his fifth studio album, Bringing it All Back Home - watch the official music video ...

Bob Dylan Awarded Nobel Prize in Literature - Rolling Stone

Video for bob dylan

www.rollingstone.com/.../bob-dylan-awarded-nobel-pr...

16 hours ago

Bob Dylan won the Nobel Prize in literature for "having created new poetic expressions within the great ...

Bob Dylan - Forever Young (Slow Version) [audio] - YouTube

Video for bob dylan▶ 4:59

https://www.youtube.com/watch?v=Frj2CLGldC4

Dec 24, 2015 - Uploaded by BobDylanVEVO

Music video by Bob Dylan performing Forever Young (Slow Version) [audio]. (C) 1974 Columbia Records, a ...

'Greatest living poet' Bob Dylan wins Nobel literature prize | Reuters

Video for bob dylan

www.reuters.com/.../us-nobel-prize-literature-idUSKC...

15 hours ago

Bob Dylan, regarded as the voice of a generation for his influential songs from the 1960s onwards, has won ...

Bob Dylan - Desolation Row - Desert Trip - Indio CA - October 7, 2016 ...

Video for bob dylan▶ 7:52

https://www.youtube.com/watch?v=4QeFBhf6VJ0

2 days ago - Uploaded by Fake Fan

Bob Dylan performs Desolation Row at Desert Trip in Indio California on October 7, 2016.

Bob Dylan wins the Nobel Prize for Literature 2016 | The Independent

Video for bob dylan

www.independent.co.uk› Culture › Books › News

14 hours ago

US folk singer-songwriter Bob Dylan has been awarded the Nobel Prize for Literature for having "created new ...

Bob Dylan - To Fall In Love With You - YouTube

Video for bob dylan▶ 5:14

https://www.youtube.com/watch?v=Fqi9BNl1OhA

Dec 20, 2015 - Uploaded by Pete Sugarman

Bob Dylan - To Fall In Love With You. ... G.E. Smith on touring with Bob Dylan - EMMYTVLEGENDS.ORG ...



বাঙালি একদা বাণিজ‍্যে যেত। আজ ভাসানে চলেছে।

Previous: अमेरिकी बाउल गायक गीतकार बॉब डिलान के रंगकर्म को साहित्य का नोबेल पुरस्कार रवींद्र की गीताजंलि के बाद संगीतबद्ध लोकसंस्कृति और विविधता बहुलता को मिले इस नोबेल से विश्वव्यापी अभूतपूर्व हिंसा और अविराम युद्धक घृणा के खिलाफ रंगभेदी शास्त्रीयता तोड़कर भारत की विविधता और बहुलता की ही जीत यह बाउल कवि के रंगकर्म को नोबेल पुरस्कार से हम इप्टा आंदोलन को नये सिरे से पुनर्जीवित कर सके�
$
0
0
Madhumay Pal

গতকাল বিকেলে চন্দননগর হয়ে চুঁচুড়া গিয়েছিলাম। পথ শুনশান। কয়েকটা অটো চলছে। দু-চারটে টোটো। ফাঁকা ফাঁকা। বাস দেখিনি। অন‍্য গাড়ি দেখেছি অল্প, হাতে গোনা। অস্বাভাবিক থমথমে, ছমছমে। দৃশ‍্যত হিংসা নেই। তবে টের পাওয়া যায় হিংসার ভয়ঙ্কর গোপন উপস্থিতি। ফিরতে রাত ন'টা হল। এরকম আতঙ্কজনক শান্তি বহুকাল দেখিনি। কোনও গাড়ি না পেয়ে দীর্ঘ পথ একা হাঁটতে হাঁটতে সত‍্যি ভয় করছিল। বাড়ি ফিরতে পারবো তো। আততায়ীর মতো স্তব্ধতা চারপাশে। এ শহর কি পরিত‍্যক্ত? জীবনের চিহ্ন নেই। অসামাজিক অপ্রাকৃতিক শক্তির কবলে পড়েছে কি? হঠাৎ চোখে পড়ে ভাসান চলেছে। একটু আলো, কয়েকটা লোক, একটা ঢাক, একটা কাঁসি। নিষ্প্রভ, শোকগ্রস্ত যেন। ১৪৪ ধারার ধাক্কা বাড়ির পুজোর বিসর্জনকে আহত করেছে। এ সময় কোথা থেকে একটা নির্জন অটো এসে আমাকে উদ্ধার করল। চন্দননগরে সাম্প্রদায়িকতা নতুন কিছু নয়। সাবেক এক কংগ্রেসি কাম মার্কসবাদী সুভাষবাদী নেতার কাজকর্মের অনেকটাই ছিল সাম্প্রদায়িক। কিন্তু এখানে এই পরিস্থিতিতে আগে পড়িনি। আরও কিছু অপেক্ষা করছিল। ভদ্রেশ্বরে পৌঁছতেই দেখি অতি-তুমুল ভাসানযাত্রা। আগুনের মতো আলো। বিকট শব্দে ডিস্কো জকি। হৃদপিণ্ড কেঁপে ওঠে, স্নায়ুতন্ত্র কেঁপে ওঠে, গর্ভস্থ শিশু যন্ত্রণায় কাঁপে। শয়ে শয়ে পুরুষ ও মহিলা। নাচছে। ঘোরগ্রস্ত যেন। চারদিকে মদগন্ধ কামগন্ধ লিঙ্গগন্ধ যোনিগন্ধ ইতরগন্ধ। কোথাও বাংলা উচ্চারণ নেই। যা আছে বটতলার গর্ভস্রাব। যৌন লদগালদির এমন যৌথ জ‍্যান্ত দৃশ‍্য জীবনে দেখিনি। চরম অসভ‍্য কুৎসিত কদর্য। ভাদ্রকুকুরকামও লজ্জা পাবে। আমরা এ রকম হলাম কবে? এ কি আমরা? নাকি হিন্দিওলা ঔরসের বিকলাঙ্গ জীব। বাংলার সোশ্যাল ফেব্রিক ভেঙে তছনচ হয়ে গেছে। বাঙালির ভালো স্কুল নেই হাসপাতাল নেই মাঠ নেই জলাভূমি নেই গান নেই গানের গলা নেই সিনেমা নেই শিক্ষিত আড্ডা নেই লাইব্রেরি নেই স্বাস্থ‍্যকর ঘরবাড়ি নেই বাঙালির চাকরি নেই ব‍্যবসা নেই স্বপ্ন নেই। একদিন অনেক কিছুই ছিল। সব গেছে। বাঙালি ভাসানে চলেছে। বাঙালি একদা বাণিজ‍্যে যেত। আজ ভাসানে চলেছে।

ভারতবর্ষে প্রতি দশ জনের মধ্যে অন্তত সাত জন মহিলা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার হয়। অদ্ভুত ভাবে আজই পেপারে NCRB ২০১৫ এর একটি রিপোর্টও বের হয়েছে, মেয়েদের ওপর যৌন হিংসার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গের স্থান সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয়।

$
0
0
Sayan
ভারতবর্ষে প্রতি দশ জনের মধ্যে অন্তত সাত জন মহিলা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার হয়। অদ্ভুত ভাবে আজই পেপারে NCRB ২০১৫ এর একটি রিপোর্টও বের হয়েছে, মেয়েদের ওপর যৌন হিংসার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গের স্থান সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয়। এই দুটো পরিসংখ্যান যে মুহূর্তে জ্বলজ্বল করছে আমাদের চোখের সামনে ঠিক তখনই গতকালের খবরটিও ভেসে উঠে একই ধারাকে প্রমাণ করছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রাক্তনী মিতা দশমীর রাত্রে দুইদিন আগে মারা গেছে শ্বশুর বাড়ির লোকজনের হাতে। যদিও প্রশাসন তার স্বভাবসিদ্ধ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে ইতিমধ্যেই। প্রভাবশালী শ্বশুরবাড়ির কথাতেই পুলিশ বলেছে মিতা আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু মৃতদেহের নাকে মুখে গলায় ঘাড়ে যখন রক্তের ছোপে ভেসে গেছে, যখন কালো দাগ হয়ে আছে ঘাড়ের দুদিকে, তখনও দাঁড়িয়ে কতবড়ো তাঁবেদার হলে খুন নয় আত্মহত্যা বলে চালানো যায়, তা বুঝতে কি চুলচেরা তদন্ত লাগে! লাগে না। এটা আত্মহত্যা নয়, খুনই... না শুধু রক্তের দাগ নয়, তার প্রমাণ আরও অসংখ্য, মেয়েটির বরের ফেরার হয়ে যাওয়া শ্বশুর বাড়ির লোকের উদাসীনতা সবকিছুই তাইই প্রমাণ করে।
মিতাকে আমিও চিনি না, না চিনলেই ভালো হতো, কারণ চেনার উপায়টা খুব খারাপ হল। খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় মৃতমুখ দেখে চেনার প্রয়োজন ছিল না কোনও। হিসেব করে দেখলাম আমারই সাথে পাস আউট হয়েছে সে। হয়তো কলেজের ক্যান্টিনে বা গ্রীনজোনেও দেখেছি অজান্তেই। শুধুই খারাপ লাগছে না, রাগও হচ্ছে ভীষণ। দিনের পর দিন এরকম অসংখ্য ঘটনা ঘটছে, নড়ে চড়ে উঠছে না আমাদের ঘিঞ্জি শহর। ঢাকের বাদ্যির আড়ালেই হারিয়ে যাচ্ছে আর্তিগুলো।
আজও যদি না ভাবি, তাহলে বুঝবো কলরবের যাদবপুর আমাদের শেখায়নি কিছু। আজ বাদে কাল আমাদের মধ্যেই আরও কেউ এইভাবে জমাট রক্ত মুখে কাল মারা যাবে, সেদিনও কিচ্ছু বদলাবে না। আর মিতার ঘটনাটা আরও পাঁচটা ঘটনার মতোই কেস ফাইলেই রয়ে যাবে। তাই আসুন না, একটু এগিয়ে দেখি কিছু অন্তত করা যায় কি না যাতে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না দেখতে হয়।
lekha :- Srirupa Manna
Image may contain: 2 people

প্রতিটি গায়কের মধ্যে ডিলান আছেন। Hindol Bhattacharjee

$
0
0
প্রতিটি গায়কের মধ্যে ডিলান আছেন। 
Hindol Bhattacharjee

এমন একটা জায়গায় বসে খবরটা পেলাম, যেখানে সম্ভবত কেউই ব্লোয়িং ইন দ্য উইন্ড বা লাভ মাইনাস জিরো শোনেন নি। কারণ আমার চারপাশে একটা পাহাড়ি গ্রাম আর দূরে মেষপালকদের আগুন জ্বলছে। সবাই গোল হয়ে বসে আছেন আর একজন একটা সারেঙ্গির মত কিছু একটা বাজাচ্ছেন। অদ্ভুত সুন্দর সেই সুর। এর কিছু আগে বাঁশি বাজাচ্ছিলেন এক গদ্দি। কী সুন্দর দেখতে আর কী কঠিন তাঁদের জীবন। যাই হোক বসে আছি পালমপুর থেকে ২২ কিলোমিটার ভিতরে, এক গ্রামে। এই গ্রামের নাম মণ্ডলা। কাংড়া উপত্যকায় এই গ্রাম, খুব ছোট। আমাদের ড্রাইভার কাম গাইড তেজেন্দ্রজির পরিচিত এই গ্রাম। এখানে আসার আগে ঘুরে এসেছি বৈজনাথ মন্দির। এই মন্দিরের বয়স হাজার বছরের বেশি। আর স্থাপত্য নাগর শৈলীর। এই মন্দির দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের একটি।
কানেকশন না থাকার জন্য মাঝেমাঝেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। তার মধ্যে খবর পেলাম আমার চিরকালের প্রিয় কবি, গায়ক, গীতিকার বব ডিলান নোবেল পেয়েছেন সাহিত্যে। এই খবর এই মুহূর্তে আমার চারপাশে ভাগ করে নেওয়ার লোক কম। কিন্তু ডিলানের গান ভাষা, আঙ্গিক, কথা নির্বিশেষে সারা পৃথিবীর মানুষের আত্মার গান সন্দেহ নেই। কবি হিসেবে ডিলানের এই পুরস্কার অনেক আগেই পাওয়া উচিত ছিল। যেমন উচিত কোহেনের নোবেল প্রাইজ পাওয়া।
এই মুহূর্তে আমার সামনে হিমাচলী লোক গানের পরিবেশ। তার কথা আমি বুঝতে পারছি না। কিন্তু প্রতিটি গায়কের মধ্যে ডিলান আছেন।
কিছুক্ষণের মধ্যে হয়ত সব অন্ধকার হয়ে যাবে।
আমার মনের মধ্যে কথা বলে উঠবে সেই সব গান, যেগুলোর সাথে আমি অন্তত নব্বই দশক থেকে বুড়ো হয়েছি। তবে যে লোকটি না থাকলে ডিলানের সঙ্গে আমার পরিচয় হতই না, তার কথা খুব মনে পড়ছে। কবীর সুমন। ডিলান নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন এ গর্বের কথা। বাংলা ভাষা কি সুমনদাকে উপযুক্ত সম্মান দিয়েছে এখনো?
মেষপালকটি অত সব জানেন না। কাল সকালেই আবার পশুচারণে বেরোতে হবে তাঁকে। তার মধ্যেই তিনি বলে যাচ্ছেন তাঁর কথা। এই নশ্বর জীবনের মানে শুধু তোমাকেই চাওয়া।

बाबू वृत्तांत में फ्रंटियर प्रसंग: समर सेन अनुवादः पलाश विश्वास

Next: Nityanand Gayenआपकी 35 साल के शासनकाल में बंगाल में दुर्गापूजा और बाकी धार्मिक कार्यक्रम मजबूत से मजबूत होता गया और पहले ममता आई और अब भाजपा जैसी धार्मिक पार्टी को भी वहां वोट मिलने लगा है | क्या आपने सोचा इस मुद्दे पर ? दिवंगत कमुनिस्ट नेता और पूर्व परिवहनमंत्री सुभाष चक्रबर्ती ने सरेआम कहा कि वह पहले एक ब्राह्मण हैं फिर कमुनिस्ट |
$
0
0

बाबू वृत्तांत में फ्रंटियर प्रसंग:

समर सेन

अनुवादः पलाश विश्वास

Image result for Babu Brittanto by Samar Sen

समयांतर,अक्तूबर,2016 में प्रकाशित

(बाबू वृतांत समर सेन की आत्मकथा है,जो भारतीय सीहित्य में बेमिसाल है।  महज तीस साल की उम्र में कविताएं लिखना उन्होंने चालीस के दशक में छोड़ दी थी। स्टेट्समैन,नाउ और फ्रंटियर के मार्फत भारतीय पत्रकारिता में संपादन और लेखन के उत्कर्ष के लिए वे याद किये जाते हैं।बाबू वृतांत में आत्मकथा में अमूमन हो जाने वाली हावी निजी व्यथा कथा की चर्बी कहीं भी नहीं है और न उन्होंने पारिवारिक पृष्ठभूमि या परिजनों की कोई कथा लिखी है।वे मास्को में रहे हैं और वहां भी उन्होंने पत्रकारिता की है लेकिन बेवजह उस प्रसंग को भी उन्होंने ताना नहीं है।करीब सत्तर पेज के बाबू वृत्तांत में समकालीन सामाजिक यथार्थ को ही उन्होंने वस्तुनिष्ठ पद्धति से संबोधित किया है,जो आत्मकथामें आत्मरति की परंपरा से एकदम हटकर है। बमुश्किल चार पेज में उन्होंने फ्रंटियर निकालने की कथा सुनायी है और उसमें भी आपातकाल की चर्चा ज्यादा है। बाबू वृतांत अनिवार्य पाठ है।जिसमें से हम सिर्फ फ्रंटियर प्रसंग को यहां प्रस्तुत कर रहे हैं।- पलाश विश्वास)


फ्रंटियर 1968 में 14 अप्रैल को बांग्ला नववर्ष के दिन पहली बार प्रकाशित हुआ। पहले पहल आशंका थी कि हो सकता है पैसे के बिना यह अटक ही जायेगा,किंतु शुरु से जोरदार खपत हो जाने से मामला मछली के तेल से मछली तलने का जैसा हो गया। शुरु के दो एक साल में जान लगाकर मेहनत और निजी आर्थिक संकट को छोड़ दें तो विशेष कोई असुविधा नहीं हुई। (नाउ के लिए व्यवसाय का मामला और आर्थिक चिंता मेरी जिम्मेदारी नहीं थी)। नाउ की तुलना में पहले साल वेतन आधे से कम था।इसके बाद तो वेतन आर्थिक हालात के मद्देनजर सांप सीढ़ी का खेल हो गया,कभी बढ़ जाये तो कभी घटता रहे। दस साल निकल गये, अक्सर लगता था कि घर में खा पीकर वन में भैंस हांक रहे हैं- वैसे भारतीय भैंसों को हांकना किसी पत्रिका के सामर्थ्य में होता नहीं है। विशेष तौर पर जब विज्ञापन संस्थाओं के अनेक लोग कहने लगे,फ्रंटियर के लिए `आपका सम्मान करते हैं',तब यह अहसास होता था,सम्मान से कोई बात बनती नहीं है।

वह दिनकाल उत्तेजना का था।1968 में चारों दिशाओं में गर्म हवा,देश में और विदेश में भी। देश में नक्सलबाड़ी आंदोलन से नयी परिस्थिति बन गयी।1969 के चुनाव में फ्रंटियर में संयुक्त फ्रंट का समर्थन किया गया,लेकिन द्वितीय संयुक्त मोर्चा सरकार के कारनामे उजले नहीं लग रहे थे।बहुतों को अब याद ही नहीं होगा कि फ्रंट सरकार के घटकों में सत्ता पर वर्चस्व विस्तार के `संग्राम'के साथ खून खराबा का वह दौर शुरु हुआ। इसके बाद नक्सलपंथियों के साथ संघर्ष शुरु हो गया।ज्योतिबाबू, प्रमोदबाबू अब भी मारे गये मार्क्सवादियों के बारे में बात बात में चर्चा करते रहते हैं। बाहैसियत गृहमंत्री ज्योतिबाबू के लिए यह जानना जरुरी था कि एक मार्क्सवादी के मारे जाने पर कमसकम चार नक्सलवादी खत्म हो रहे थे।इसके अलावा थाना  पुलिस उन्हीं के नियंत्रण में थे,जहां तक नक्सलियों के जाने का कोई रास्ता ही नहीं था।

फ्रंटियर की ख्याति कुख्याति नक्सल समर्थक पत्रिका बतौर अर्जित हो गयी। 1969 में कांग्रेस के विभाजन के बाद  पत्रिका के संपादकीय में इंदिरा समर्थक  उच्छ्वास पढ़कर अब मुझे परेशानी होती है।`बूढ़ों की टीम'की विदाई से बुरा महसुस तो नहीं हुआ,लेकिन भद्र महिला को लेकर भावुकता का कोई मायने न था।

1970-71 के दौरान नक्सलपंथियों के सफाये के बारे में सीपीएम की भूमिका? वह बासी रायता फिर फैलाने का कोई फायदा नहीं है।किंतु मुजीब के मामले में भारतीय सशस्त्र वाहिनी के हस्तक्षेप के सिलसिले में रातोंरात सीपीएम के पलटी मारने के बारे एक बात कहना जरुरी है।अभ्यंतरीन मामलों में इंदिराविरोधी और किसी विदेशी राष्ट्र के साथ संघर्ष हो जाने की स्थिति में केंद्र सरकार को समर्थन- द्वितीय आंतर्जातिक की यह भूमिका सीपीएम ने काफी हद तक बनाये रखी है - हालांकि 1962 में चीन के साथ संघर्ष का मामला कुछ अपवाद जैसा है।

1972 के चुनाव में भारी गड़बड़ी हुई थी।किंतु इंदिरा गांधी का जय अवश्यंभावी था।तब वे इस महादेश की सुलताना थीं।उसकी गुणमुग्ध सीपीएम को निर्वाचन में कोई विशेष सुविधा नहीं मिलनी थी,पार्टी को जान लेना चाहिए था।किंतु मात्र 13-14 सीटें। इसकी कल्पना नहीं की जा सकती।

साठ सत्तर के दशक में वियतनाम युद्ध के महाकाव्य ने लोगों की आस्था को जिंदा रखा।चीन की सांस्कृतिक क्रांति से नये आदर्श की रचना हो गयी।उत्पादन क्षमता हाथों में आने से ही समाजवादी क्रांति का पथ अबाध नहीं हो जाता।हजारों साल की स्तुपीकृत मानसिक, राजनीतिक और आर्थिक कचरा की सफाई,मन की संरचना, अभ्यास में परिवर्तन के लिए संग्राम न करने से संशोधनवाद बार बार वापस चला आता है।

देश के हालात क्रमशः बिगड़ते चले गये।महान नेत्री की महिमा ज्यादा दिनों तक बनी नहीं रही।1974 की रेलवे हड़ताल के नृशंस दमन, कानकटा मिथ्याचार के जो संकेत थे, वे बहुतों की पकड़ में नहीं आये।हमारी राजनीतिक पार्टियों में मैं विशष दूरदर्शिता देखता नहीं हूं।किस वक्त किससे समझौता करना चाहिए,यह हम नहीं जानते। इसके अलावा इंदिरा के समर्थन में महान सोवियत देश खड़ा था, नेतृत्व भले संशोधनवादी रहा हो, लेकिन वैदेशिक कार्यकलाप अति विप्लवी थे!

पूर्व पाकिस्तान और श्रीलंका में आंदोलन के वक्त चीनी नेताओं के बयान निजी तौर पर मुझे अच्छे नहीं लगे। बांग्लादेश की परवर्ती घटनावली हांलांकि चीन के विश्लेषण का काफी हद तक समर्थन करती है क्योंकि चीन को भारतीय हस्तक्षेप पर मुख्य आपत्ति थी।`एक करोड़'शरणार्थी आगमन से पहले,लगभग अप्रैल की शुरुआत से भारत सरकार ने पूर्व पाकिस्तान में हथियार भेजने शुरु कर दिये थे,इसके प्रत्यक्ष साक्ष्य हैं।

देश में जयप्रकाश नारायण के नेतृत्व में आंदोलन बिहार और अन्यत्र तेज होता रहा।इलाहाबाद हाईकोर्ट का फैसला,गुजरात में कांरग्रेस सरकार की परायज- सब मिलाकर भद्रमहिला अत्यंत घिर चुकी थीं। तय था कि गणतांत्रिक अधिकारों की रक्षा के लिए जयप्रकाश नारायण के साथ सीपीएम पंथी चल सकते हैं। मैदान में विशाल रैली में इस नीति की घोषणा हो गयी। हांलांकि उस नीति का पालन नहीं हुआ।

26 जून को ट्राम से दफ्तर जाते हुए आपातकाल के ऐलान के बारे में सुनकर पहले तरजीह नहीं दी- एक आपातकाल तो जारी था,और एक कहां से आना था? काफी हाउस में मालूम पड़ा,प्री सेसंरशिप चालू हो रही है। फ्रंटियर तब प्रेस में था-तारीख 28 जून का लगना था।उस अंक में इंदिरा गांधी विषय पर एक अतिशय तीव्र संपादकीय (मेरा लिखा हुआ नहीं) जा रहा था।उसे तब भी रोका जा सकता था,लेकिन मैंने कोई  परवाह नहीं की। बाद में वह अंक जब्त हो गया।5 जुलाई के अंक में  प्रीसेंसरशिप की वजह से हो रही नाना असुविधाओं के बारे में एक नोटिस छापा गया।  प्रशासन ने लिखा वह highly objectionable है।दो एक को  छोड़कर सरकारी विज्ञापन बहुत पहले 1971 में रेडियो पाकिस्तान पर फ्रंटियर के संपादकीय से एक दो उद्धरण सुनाये जाने के बाद बंद हो गया था।

पहले एक दो दिन प्रीसेंसरसिप का मसला क्या है,कैसे लागू होगी,इस बारे में मैं कुछ भी नहीं जानता था।इसके बाद कुछ हफ्ते लेख, वगैरह राइटर्स दे आता था,जो अगले दिन वापस मिलते थे।आखिरकार राइटर्स को लिखा,इस तरह कोई साप्ताहिक नियमित निकाला नहीं जा सकता,बहुत कुछ आखिरी पल छापना पड़ता है एवं संपूर्ण जिम्मेदारी संपादक की होती है।छापेखाने में विश्रृंखला और पैसों की किल्लत से कामकाज अच्छा हो नहीं पा रहा था।इसलिए राइटर्स को लेख भेजना  बंद कर दिया। विदेशी मामलों में अनेक मूल्यवान लेख निकलते थे, देश के संदर्भ में From the Press स्तंभ के तहत विभिन्न पत्र पत्रिकाओं से उद्धरण छापे जाते थे।बीच बीच में जरुर लगता था,इस तरह पत्रिका चलाना निरर्थक है।किंतु मनुष्य अभ्यास और रोजगार का दास है।पत्रिका बंद होने पर कई लोग बेरोजगार हो जाते।

इमरजेंसी के वक्त पुराने लेखकों से संपर्क छिन्न हो गया।इसका मुख्य कारण यह था कि देश के बारे में खुलकर कुछ लिखने का उपाय नहीं था।किसी तरह एक संपादकीय लिख दिया तो वह पर्याप्त।इच्छा होती कि कुछ ऐसा छाप दूं, जिससे पत्रिका बंद हो जाये।किंतु यह स्वीकार करने के लिए बाध्य हूं कि उत्तर भारत की तुलना  में पश्चिम बंगाल में सख्ती कम थी।यहां इंदिरा संजय के चेले चामुंडे अंग्रेजी खास समझते न थे, इस वजह से फ्रंटियर के लिए थोड़ी सुविधा थी।एक मंत्री ने तो रात में स्टेट्समैन के दफ्तर से निकलकर गर्व से कहा कि वे सबकुछ `census'करके निकले हैं।

एकबार वियतनाम के गुरिल्ला युद्ध पर केंद्रित चार पृष्ठ की एक कहानी कंपोज कराकर प्रेस में निश्चिंत बैठा था कि खबर आ गयी,उसे छापा नहीं जा सकता- गुरिल्ला युद्ध की चर्चा न हो तो बेहतर।यह खबर दिल्ली स्थित वियतनाम दूतावास में एक विदेशी पत्रकार के मार्फत पहुंचने पर उन्होने हैरत जताई। `फासिस्टविरोधी 'संग्राम में बीच बीच में विचलन अस्वाभाविक नहीं है।संभवतः इसीलिए पटना के फासिस्टविरोधी  सम्मेलन में हनोई से प्रतिनिधि शामिल हो गये (यह अंश जब लिखा,तब चीन का वियतनाम से झमेला शुरु नहीं हुआ था)।

दिन कट रहे थे,दिन गत,पाप क्षय।1976 में मार्च के अंत में दफ्तर में बैठा था, फ्रंटियर का का एक फर्मा छप चुका थाऔर दूसरा मशीन पर लगने वाला था, हठात् सशस्त्र पुलिस वाहिनी ने आकर छापाखाना जब्त कर लिया। दर्पण पत्रिका की ओर से कोई लेख राइटर्स भेजा नहीं जाता था (हम भी नहीं भेजते थे),उस दर्पण के मुद्रण के अपराध में प्रेस को बंद कर दिया गया,सरकार ने दर्पण के संपादक को कोई पत्र लिखने की जरुरत भी महसूस नहीं की।छापेखाने पर चौबीसों घंटे पालियों में सशस्त्र पहरा। फ्रंटियर छपना बंद हो गया। डेढ़ महीने बाद सरकारी की इजाजत लेकर हम अपने  न्यूज प्रिंट,लेख इत्यादि निकालने पहुंचे तो वहां जाकर सुना कि छापेखाने में पीछे की ओर रखा कुछ भारी और कीमती यंत्र, वगैरह की तस्करी हो गयी।एक सशस्त्र प्रहरी ने कहा,`बाबा रात में उधर कौन जायेगा,रोंगटे खड़े हो जाते हैं। '

अप्रैल में फ्रंटियर बंद रहा (बंद न रहता तो ऋत्विक घटक के कई फिल्में पहले देखने की आश्चर्यजनक अभिज्ञता न होती)।दूसरे छापाखाना जाना संभव नहीं था, क्योंकि तब उसी छापेखाने पर प्रशासन तोप दाग रहा होता। बाद में एक अत्यंत छोटे से छापेखाने की जिम्मेदारी लेने के लिए प्रशासन से निवेदन किया कि उन्हें जरुरी लगे तो वे अवश्य पत्रिका के खिलाफ action लें, छापेखाने के खिलाफ नहीं। पहले पहल उन्हें कुछ गैलि प्रूफ भेजते थे, मुंह बंद रखने के लिए! किंतु तब 24 घंटा नहीं,लेख, आदि वापस मिलने में 26 घंटे इंतजार करना होता।साप्ताहिक इस तरह नहीं चल  सकता। लेख भेजना फिर बंद कर दिया।तब तक इरजेंसी में कुछ शिथिलता आ गयी थी, कमसकम पूर्व भारत में।


आपातकाल में बुद्धिजीवियों की भूमिका

समरसेन

(यह बाबू वृत्तांत का अंश नहीं है,स्वतंत्र आलेख है)

आपातकाल की घोषणा से करीब पंद्रह दिन पहले लगभग दो सौ बुद्धिजीवियों ने एक फासिस्टविरोधी बयान जारी कर दिया।वे तमाम बुद्धिजीवी इंदिरा सरकार को प्रगतिशील मानते हैं-या मानते थे।इनके लिए जयप्रकाश का आंदोलन फासीवाद था। दस्तखत करने वालों में साहित्यकार,अध्यापक,पत्रकार,कलाकार वगैरह शामिल थे।26 जून को इंदिरा गांधी ने अपने भाषण में इन्हीं के वक्तव्य को दोहरा दिया।उस विशेष बुद्धिजीवी महल में आपातकाल से विशेष उल्लास का सृजन हो गया।

मुझे अब्यंतरीन आपातकाल की खबर दफ्तर जाते हुए ट्राम में मिली,तब ध्यान नहीं दिया। दफ्तर पहुंचने पर एक प्रख्यात प्रगतिशील फिल्म निर्देशक ने अत्यंत उत्तेजित भाव के साथ फोन किया।ब्यौरेवार वृत्तांत चित्तरंजन एवेन्यू के काफी हाउस में सुना, दोपहर एक बजे के बाद।वहां जो लोग थे,उनमें अनेक लोग बुद्धिमान थे।इंदिरा गांधी के किसी समर्थक को वहां नहीं देखा।

इसके  दो सप्ताह बाद अखबार में पढ़ा कि हमारे परिचित दो तीन प्रगतिशील बंगाली फिल्म निर्देशक और रंगकर्मी नेता श्रीमान सुब्रत मुखोपाध्याय के नेतृत्व में मास्को फिल्मोत्सव की यात्रा पर गये हैं। इनमें से एक की आर्थिक स्थिति अत्यंत अच्छी  थी- वे ना जाते तो भविष्य में उन्हें क्षति नहीं होती।दूसरे की हालत सुविधाजनक न थी।किंतु काम या किसी और बहाने वे भी नहीं जा सकते थे।

पहलेजिन बुद्धिजीवियों का उल्लेख किया है,उनमें अधिकांश  समाज और सरकार में विभिन्न स्तर पर प्रतिष्ठित थे,ये सीपीआई मास्को के समर्थक थे।यह सोचने की बात थी कि तथाकथित बुद्धिजीवियों की संख्या सबसे ज्यादा सीपीआई में थी। सांस्कृतिक क्षेत्र में,पुरस्कार वितरण या विदेश यात्रा के मामले में ये कांग्रेसी जमाने में कांग्रेसियों से भी आगे निकल गये थे। नवीन कांग्रेसियों में शिक्षित बाहुबली हावभाव वाले व्यक्तियों की संख्या ज्यादा थी।

सेंसरशिप और समाचार के बावजूद थोड़ी बहुत खबरें और अफवाहें बंद नहीं हुईं। अनीक पत्रिका के दीपंकरबाबू गिरफ्तार हो गये।उसके भी उपरांत `कोलकाता'पत्रिका में लिखने के अपराध में गौरकिशोर घोष गिरफ्तार कर लिये गये।दीपंकर बाबू माओपंथी थे तो गौरकिशोर घोष कम्युनिस्टों की विरोधिता लगातार करते रहे, किंतु आर्थिक लाभ या अपने विकास के लिए नहीं।वरुण सेनगुप्त सिद्धार्थशंकर की आंखों की किरकिरी बने हुए थे,जेल में डाल दिये गये।उनके बहुत बाद भूमिगत `कोलकाता' के संपादक ज्योतिर्मय दत्त।सीपीआई पंथियों के मुताबिक वामपंथी और दक्षिणपंथियों का यह गठजोड़ सीआईए के कार्यकलापों और प्रभाव का नतीजा था- जैसा इंदिरा गांधी का भी मानना था।विदेश में विशेष तौर पर समाजवादी देशों (चीन,उत्तर कोरिया और अलबेनिया को छोड़कर) ने इंदिरा गांधी का समर्थन कर दिया,वियतनाम ने भी।कितने वामपंथी जेल में ठूंस दिये गये,वह शायद इन देशों के जनगण को मालूम न था। जयप्रकाश के आंदोलन में जो दल एकजुट हुए,वे दक्षिणपंथी रुप में परिचित थे। इमरजेंसी से पहले कोलकाता मैदान में ज्योति बसु ने जयप्रकाश नारायण के साथ एक ही मंच पर खड़े होकर आश्वासन दे दिया कि जनता के अधिकार खत्म हुए तो उनकी पार्टी जयप्रकाश का समर्थन करेगी।भारतवर्षव्यापी नेताओं की गिरफ्तारी के बाद,जन साधारण के सारे अधिकार जब खत्म होने लगे, तब भी पश्चिम बंगाल में किसी आंदोलन की कोई खबर हमें नहीं मिली।चुएन लाई की मृत्यु पर शोकसभा बुलाई गयी, पुलिस में इजाजत नहीं दी और आयोजक मान भी गये।माओ त्से तुंग की मृत्यु के बाद हालांकि छोटे छोटे हाल में कुछेक शोकसभाएं हुई थीं।

देश में अन्यत्र क्या हो रहा था, जानने का कोई उपाय नहीं था।विदेशी पत्र पत्रिकाएं काफी कम पाठकों तक पहुंचती थीं।पहले दौर में इंदिरा गांधी के लिए सेंसरशिप बहुत काम की चीज साबित हुई क्योंकि दूसरे स्थानोंसे आंदोलन की खबरें न मिलने से विरोधियों का मनोबल टूट जाता है,असहाय लगता है और यह भी लगता है कि शायद जनगण बछड़ों में तब्दील हैं। इसके अलावा संस्कृति में जो लोग खुद को अग्रगामी समझते थे,वे रेडियो,टेलीविजन एवं वृत्तचित्रों केमाध्यम से सरकार से सहयोग कर रहे थे।रवींद्रभक्त उनके नाना गान पर निषेधाज्ञा के बावजूद गला खुलकर उन्हीं के दूसरे गान गा रहे थे।विगत एक लेखक ने कहा था कि उन्हें उनकी लिखी एक निराशावादी कविता का पाठ रेडियो पर करने नहीं दिया गया।दूसरी कविता का पाठ उन्होंने क्यों किया,मैंने यह उनसे पूछा नहीं।

इमरजेंसी के दौरान वामपंथी पत्रिकाओं का प्रकाशन बंद नहीं हुआ।जोर था पार्टी की पत्रिका के बजाय संस्कृतिके मूल्यांकन पर।किंतु कविताओं में विद्रोह का स्वर था। तब बीच बीच में लगता था कि कड़े बंधन निषेध के नतीजतन जब स्पष्ट कुछ भी लिखा नहीं जा रहा है,तब पत्रिका निकालकर क्या फायदा?अवश्य ही मामा न हो तो कना मामा भी अच्छा है,यदि सही आंख भी सरकारी न हो जाये।

बुद्धिजीवियों की भूमिका जरुर होती है।किंतु कितनी? मोटे तौर पर इमरजेंसी के दौरान उन्होंने कुछ विशेष किया ही नहीं,विशेष तौर पर पूर्व भारत में।हमारे देश में सत्तर प्रतिशत अनपढ़ हैं।रेडियो के मार्फत वामपंथियों के लिए उतक पहुंचना असंभव था। इसके अलावा यहां के बुद्धिजीवियों के साथ देश के लोगों का नाड़ी का कोई संबंध कहें तो है ही नहीं।वे गुटबद्ध हैं।मतामत में कोई खास फर्क है नहीं, लेकिन असंख्य पत्र पत्रिकाओं का प्रकाशन होता है-इससे लोकबल और धनबल का सम्यक प्रयोग नहीं हो पाता।

निर्वाचन में बुद्धिजीवियों की कुछ भूमिका जरुर थी।शहरी इलाकों में बहुत बड़ी भूमिका छात्रों की थी.जो बिहार,उत्तर प्रदेश,पंजाब,हरियाणा,मध्यप्रदेश,राजस्थान में गांव गांव जाकर प्रचार अभियान चलाते रहे किंतु सबसे ज्यादा राजनीतिक बुद्धि का परिचय दे दिया-दक्षिण भारत के राज्यों को छोड़कर- किसानों और मजदूरों ने,जिन तक बुद्धिजीवियों का कोई संदेश नहीं पहुंचता।मेहनतकश इंसानों ने हड्डियों तलक अपने भोगे हुए यथार्थ का जबाव वोट के माध्यम से दे दिया। वोट से अवश्य ही क्रांति नहीं होती।उसके लिए दूसरा रास्ता जरुरी है।बुद्धिजीवियों को गांवों में जाकर काम करना चाहिए- लेकिन अभी तक यह स्वप्नविलास है।जिस देश में मातृभाषा के माध्यम में  सभी स्तरों पर शिक्षा अभी लागू हुई नहीं है, अंग्रेजी का मोह और वर्चस्व प्रबल है,वहां जनगणतांत्रिक क्रांति की तैयारी अत्यंत कठिन है,बुद्धिजीवियों की भूमिका वहां आत्मकंडुयन की तरह है।

मई,1977

अनुवादःपलाश विश्वास

(साभारःदेज पब्लिशर्स,13 बंकिम चटर्जी स्ट्रीट।कोलकाता700073

बाबू वृतात का पहला संस्करण 1978 में प्रकाशित हुआ है।देज पब्लिशर्स ने यह चौथा संस्करण टीका, टिप्पणी और विश्लेषण के साथ,समर सेन की कविताओं और रचनाओं के संकलन समेत प्रकाशित किया है।जो संग्रहनीय अनिवार्य पुस्तक है।


बाबू वृत्तांतःपेज 398,मूल्य 250 रुपये।)

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

Nityanand Gayenआपकी 35 साल के शासनकाल में बंगाल में दुर्गापूजा और बाकी धार्मिक कार्यक्रम मजबूत से मजबूत होता गया और पहले ममता आई और अब भाजपा जैसी धार्मिक पार्टी को भी वहां वोट मिलने लगा है | क्या आपने सोचा इस मुद्दे पर ? दिवंगत कमुनिस्ट नेता और पूर्व परिवहनमंत्री सुभाष चक्रबर्ती ने सरेआम कहा कि वह पहले एक ब्राह्मण हैं फिर कमुनिस्ट |

$
0
0
Nityanand Gayen
Nityanand Gayen's Profile Photo

बंगाल में एक समय पर जो लोग सीपीएम और वामपंथी दलों के लिए निचले स्तर (जमीनीस्तर नहीं कह सकता, क्योंकि जो जमीनी स्तर पर काम करते हैं उन्हें पार्टी में कोई पूछता नहीं था) काम करते थे , वे सभी सत्ता बदलने के साथ ही ममता के साथ हो लिए | खुद मेरा गाँव सीपीएम का गढ़ हुआ करता था कभी अब वहां के सभी बुजुर्ग ममता को पसंद करते हैं | सुंदरवन के सीपीएम सांसद कांति गांगुली ने अपने कार्यकाल में उस क्षेत्र के लिए बहुत काम किया था , मौली नदी पर ब्रिज बनवाया था पहले नदी पार करने के लिए घंटो ज्वार का इंतज़ार करना पड़ता था किन्तु पुल बनने के बाद लोगों को बहुत आसानी हुई फिर भी वहां के लोगों ने चुनाव के वक्त तृणमूल उम्मीदवार को चुना ! 
मेरे होश में मुझे याद है कि हमारे घर से कभी भाजपा को किसी ने वोट दिया हो ऐसा कभी नहीं हुआ , किन्तु खुद वामपंथ पार्टी के लोगों ने कांग्रेस को वोट देने के लिए कहा जरुर | 
सीपीएम के शासन काल में बंगाल में राशन व्यवस्था बहुत बढ़िया था , किन्तु अब उससे भी बेहतर है और वामपंथी दलों की दिक्कत यह है कि उन्हें बर्दस्त नहीं कि उनके कार्य शैली पर कोई सवाल करें ! तो भाजपा और अन्य पार्टियों से कैसे अलग हुए आप ? 
आपकी 35 साल के शासनकाल में बंगाल में दुर्गापूजा और बाकी धार्मिक कार्यक्रम मजबूत से मजबूत होता गया और पहले ममता आई और अब भाजपा जैसी धार्मिक पार्टी को भी वहां वोट मिलने लगा है | क्या आपने सोचा इस मुद्दे पर ? दिवंगत कमुनिस्ट नेता और पूर्व परिवहनमंत्री सुभाष चक्रबर्ती ने सरेआम कहा कि वह पहले एक ब्राह्मण हैं फिर कमुनिस्ट | क्यों महान नेता ज्योति बसु देश के पहले कमुनिस्ट प्रधानमंत्री बनने से रह गये ? क्यों सोमनाथ चैटर्जी को पार्टी से अलग होना पड़ा था ? क्यों पार्टी का पत्र (स्वाधीनता) शारदीय विशेषाकं निकालता है ? 
ऐसे अनेक सवाल है | क्यों मानिक सरकार को कभी राष्ट्रीय फ्रंट पर आगे नहीं किया गया ?
यदि ये सवाल करना गलत है , तो मैं गलत ही होना पसंद करूँगा , मुझ पर आप संदेह बे-झिझक कर सकते हैं , यह आपका लोकतांत्रिक अधिकार है | मैं समय और मुहर्त देख कर सवाल नहीं करता |

मैं कमुनिस्ट मानता हूँ खुद को, और यही मानता रहूँगा | पर आपकी आलोचना के डर से सवाल करना नहीं छोडूंगा |


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

ভয় পাচ্ছি, বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ জ্ঞানচর্চা আর প্রগতিশীলতার কেন্দ্র যাদবপুরের তথাকথিত আধুনিক ছাত্রী হয়েও মিতা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার হল দেখে।

Previous: Nityanand Gayenआपकी 35 साल के शासनकाल में बंगाल में दुर्गापूजा और बाकी धार्मिक कार्यक्रम मजबूत से मजबूत होता गया और पहले ममता आई और अब भाजपा जैसी धार्मिक पार्टी को भी वहां वोट मिलने लगा है | क्या आपने सोचा इस मुद्दे पर ? दिवंगत कमुनिस्ट नेता और पूर्व परिवहनमंत्री सुभाष चक्रबर्ती ने सरेआम कहा कि वह पहले एक ब्राह्मण हैं फिर कमुनिस्ट |
$
0
0

শারদ্বত মান্না

মিতাকে আমি ভাল করে চিনতাম না। আমিও, ওরই মত, যাদবপুরে বাংলা পড়তাম। ক্লাস করে ফেরার সময় সিঁড়িতে দেখা হত কখনো-সখনো। একই ব্যাচ, একই বিভাগ, বিষয়ও এক, কিন্তু এরকম হয়েই থাকে, আমার বন্ধুমহল আর ওর বন্ধুমহল আলাদা ছিল। আলাপ হয়েছিল রি-ইউনিয়নে। আমার ওপর দায়িত্ব পড়েছিল ডিপার্টমেন্ট সাজানোর, আর আমাকে সাহায্য করার জন্য ছিল আরো দশ-বারোজন, তাদের মধ্যে মিতাও ছিল। টানা চার-পাঁচদিন শোলা কেটে রঙ করে আঠা দিয়ে ঘর সাজাতে সাজাতে রি-ইউনিয়নের আগের দিন খুব ক্লান্ত হয়ে ও বলেছিল, 'এত খাটলাম, কিছু খাওয়াবি না?'অগত্যা সবাই মিলে ঝালমুড়ি, যার যা রেস্ত। ওইটুকুই। পাশ করে যাওয়ার পরে কনভোকেশনেও দেখা, ওই, হাই-হ্যালো। তারপর অভীক-সমন্বিতা-দিব্যর ফেসবুক ওয়াল থেকে জানতে পারলাম, মিতা বিয়ে করেছে। লাইক, কনগ্র্যাচুলেশনের কমেন্ট, যোগাযোগ শেষ।

অবশ্য ও চলে যাওয়ার পর ওর বাড়ি গিয়ে, বন্ধুদের সঙ্গে মিতার কথা তুলে এনে যা যা জানা গেল, সেগুলো জানা থাকলে লড়াই কাকে বলে, তাও জানা হত। মিতার বাড়ি গড়িয়ার শান্তিনগরে। কাঠের পুল দিয়ে নালা পেরিয়ে যে গলির মধ্যে ওর বাড়ি, তার রাস্তার চারপাশে এখনো নবমীর বৃষ্টির থই থই জল। মিতার বাড়িতে টালির চাল, দরমার দেওয়াল। বাবার আয়ের কোনো ঠিকঠিকানা নেই। দিন গেলে ১৫০-২০০ টাকা। দুই দাদার একমাত্র বোন মিতা যাদবপুরে পড়ার সময় বইখাতার খরচ আর হাত খরচ তুলত সেলাই করে, পাড়ার কিছু বাচ্চা ছেলেমেয়েকে টিউশন পড়িয়ে। মা বাড়ি বাড়ি কাজ করে ছেলেমেয়ের পড়ার খরচ যুগিয়েছেন। সেলাইয়ের খুব ভাল কাজ জানত, বন্ধুদেরও টুকটাক ব্লাউজ-কুর্তি বানিয়ে দিয়েছে ও। এত কষ্টের পরিবেশেও কী একটা মনে পড়াতে শিঞ্জিনী হাসতে হাসতে বলছিল, 'ভাব, ব্যাগ থেকে ফিতে বার করে ক্লাসরুমেই আমার মাপ নিয়েছিল'... এই মেয়ে যে এত লড়াই করে যাদবপুরে পড়তে এসেছে, সেটা যাদবপুরের সৌভাগ্য। আমরা মধ্যবিত্তরা জীবনযুদ্ধের কীই বা জানি?

মিতা টাকাপয়সা নিয়ে খুব খুঁতখুঁতে ছিল, পাই-পয়সা ধার রাখত না বন্ধুদের কাছে। ওর বিয়ের পর যাদবপুরের বন্ধুদের সঙ্গে ওর দেখা হয় এমফিল পরীক্ষার দিন। শ্বশুরবাড়ির সুখ্যাতি করেছিল বেশ কয়েকবার। কোনো একবার চায়ের দামের পাঁচটাকা দিতে না পারায় যখন খুব লজ্জিত, তখন দিব্য-অভীক বলেছিল, 'সাধ'-এ তো মেয়েদের ডাকবি। আমরা তো ডাক পাব সেই তোর বাচ্চার অন্নপ্রাশনে, তখন পাঁচটাকা কেটে রেখে গিফট দেব। রসিকতার পাত্রী লজ্জায় লাল হয়ে যাচ্ছে- এরকম ইয়ার্কি আমরা দিয়েই থাকি, কিন্তু আমরা কিংবা মিতার বাড়ির মানুষরা, কেউই জানতাম না কত কিছু মিতা লুকিয়ে যাচ্ছে আমাদের সবার কাছে। মিতা বাপের বাড়ির সবার কাছে লুকিয়ে গেছে, যে বিয়ের আগে অনেকদিনের সম্পর্কই ছিল ওর আর রানার। যেমন, মিতার কাছে রানা চেপে গেছে তার মদের নেশার কথা। একবার, মাত্র একবারই বিয়ের পর বাপের বাড়িতে মিতা বলেছিল, বর খুব মদ খায়। বন্ধুদের কাছেও বলেনি এ কথা। শুধু বৌদিকে একবার বলেছিল, ক'দিন আগে, ওর অনেক কথা জমে আছে, বলার মত। পুজোয় বাপের বাড়ি এলে বৌদিকে বলবে সব। চতুর্থীতে মিতা বাপের বাড়ি আসে, সপ্তমীর দিন রানা ওকে শ্বশুরবাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যায়। তার পরের ঘটনাগুলো আমরা সোশ্যাল মিডিয়া আর পেপারে পড়েছি।

মিতা যাদবপুরে বাংলা এম.এ.তে আমাদের সঙ্গেই ভর্তি হয় ২০১৩ সালের জুলাই মাসে। ২০১৫র ডিসেম্বরে আমাদের কনভোকেশন হয়ে যায়। মিতা বিয়ে করে ২২শে এপ্রিল ২০১৬। দশমীর বিকেল-সন্ধ্যে নাগাদ অনলাইন মিডিয়ায় আমরা খবর পাই, আমাদের মিতা মারা গেছে, রিপোর্টে 'আত্মহত্যা'নয়, সরাসরি 'গলা টিপে ঝুলিয়ে দেওয়া'র কথা উল্লেখ করা আছে।

মিতার বাড়িতে রানার ফোন আসে দশমীর দিন, ১১ই অক্টোবর ভোরে, ৫.০০-৫.৩০ নাগাদ। রানা ফোনে বলে, 'আপনাদের মেয়ে সুইসাইড করার চেষ্টা করেছে।'তার ১৫ মিনিট পরেই আবার ফোন করে বলে, 'আপনাদের মেয়ে মারা গেছে।'পাড়া থেকে কোনোমতে গাড়িভাড়া করে মিতার বাড়ির লোকজন সঞ্জীবন নার্সিং হোমে পৌঁছলে মিতার মৃতদেহের কাছে তার বাড়ির কোনো মানুষকে দেখা যায় না, রানা কোথাও নেই। মিতার শ্বশুরবাড়ির সবারই কেমন যেন আক্রমনাত্মক ভাব। যে মেয়ে আত্মহত্যা করে, তার স্বামীর তো শোকে বিহবল হওয়ার কথা, সে কেন নিখোঁজ? মিতার কাকাশ্বশুর বলে, 'আপনাদের মেয়ে সুইসাইড নোট লিখে গেছে'। সুইসাইড নোট কোথায়, এই প্রশ্ন করতেই সে ভিড়ের মধ্যে দিয়ে প্রায় পালিয়ে যায় কেন? এরকম অনেক প্রশ্নের উত্তর মেলে মিতার নিথর দেহ দেখে। এমনই আত্মহত্যা করেছে মিতা, যাতে তার নাক-কান দিয়ে প্রচণ্ড রক্ত পড়েছে। রক্তের ধারায় মুখ ভেসে চুল পর্যন্ত চাপ চাপ রক্তে ভরে গেছে। কান দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়েছে অনেকটা। গলায় আর ঘাড়ে আঁচড়ের গভীর ক্ষত। একটা কানের লতি ছিঁড়ে গেছে। বাহুতে আঙুলের ছাপ পড়ে কালশিটে পড়ে গেছে। গলায় গভীর কালো দাগ, তা আঙুলে হতে পারে, দড়িতেও হতে পারে, আবার দুটোই, মানে, আঙুলের পরে দড়ি ব্যবহার করেও হতে পারে। মিতার হাতের শাঁখা-পলা, হাতের মেহেন্দি, পায়ের আলতা, দাম্পত্যের সবকিছুর চিহ্ন তখনও রয়ে গেছে। আত্মহত্যাই, কারণ রানার বাড়ির লোকজন এই ঘটনাকে খুব 'স্বাভাবিক-মৃত্যু''আত্মহত্যা'বলে তার মৃতদেহ খুব তাড়াতাড়ি দাহ করার চেষ্টা করছিল।

মিতা যে ঘরে 'আত্মহত্যা'করেছে, তার খাট এত উঁচুতে, আর সিলিং এতই নিচুতে, সে ঘরে খাটের ওপর দাঁড়ালে পাখার ব্লেড মিতার গলায় লাগার কথা – মিতার ছোড়দার থেকে এমনই জানা গেল। ঝোলার স্থান নেই যেখানে, সেখানে ফ্যানে ঝুলে পড়ে সে 'আত্মহত্যা'করল? এত আঘাত তাহলে সে কখন পেল? সঞ্জীবন নার্সিংহোম, যেখানে চাকরি করে মিতার স্বামী রানা, সেখানকার রিপোর্টে কেন লেখা হল আঘাত কেবলমাত্র গলার চারপাশে? মৃত্যুর কারণ কেন লেখা হল, ঝুলে পড়ার জন্য দম আটকে মৃত্যু হয়েছে তার? ডাক্তাররা কি রক্ত চেনেন না? আঁচড়ের দাগ চেনেন না? ব্রেনে হ্যামারেজ না হলেও, এমনি এমনিই নাক কান দিয়ে ভলকে ভলকে রক্ত বেরিয়ে আসা খুব স্বাভাবিক ঘটনা- এমনটাই কি মনে হয়েছিল সঞ্জীবন নার্সিংহোমের ডাক্তারদের? আমরা সত্যিই জানি না, কেবল শুনেছি, উড়ো কথাও হতে পারে, যে জমিতে সঞ্জীবন হাসপাতাল তৈরি হয়েছে তার বেশ কিছুটার প্রাক্তন মালিক রানার পরিবার। ওই হাসপাতালে তার পরিবারের দাপট আছে, রানার ওই হাসপাতালের টেকনিশিয়ানের চাকরিও সেখানেই পাওয়া। যেখানে মিতার মৃত্যু হয়েছে, পুলিশ সেই ঘরটিকে সিল করেনি এখনও। প্রমাণ লোপাট হতেই পারে, খাটের অবস্থান বদলে দিলেই মিতার 'আত্মহত্যা'র পক্ষে যুক্তি সাজাতে পারবে খুনিরা। মিতার স্বামী-শ্বশুর ধরা পড়লেও দেওর-শাশুড়ি এখনও পলাতক। হ্যাঁ, মিতার খুন হওয়ার সময় তারা সেই বাড়িতেই উপস্থিত ছিল। খুন হওয়া মেয়ের পরিজনকে নার্সিংহোমে ঢোকার মুখে মিতার শাশুড়ি বলেছিল, 'আপনার মেয়ের খুব জেদ।'তখনও ভয় পায়নি সে। কুশবেড়িয়ার মণ্ডলপাড়ায় মিতার শ্বশুরবাড়ি, সেখানে সমস্ত মানুষই রানাদের আত্মীয়, সরাসরি না হলেও জ্ঞাতি তো বটেই। তাই খুন হওয়া মিতার বাড়ির মানুষ যখন নার্সিংহোমে, হাসপাতালের মর্গে, থানায় দৌড়াদৌড়ি করছেন, সব জায়গায় তাঁদের প্রত্যাখ্যাত হতে হয়েছে। পুলিশ এফআইআর নিতে চায়নি, অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়েছে তাঁদের। শেষে পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, দুশ-আড়াইশ লোকের হাত থেকে মিতার আত্মীয়-পরিজনকে বাঁচানোর জন্য র‍্যাফ দিয়ে প্রোটেকশন দিয়ে হাওড়া পর্যন্ত তাঁদের এগিয়ে দিয়ে যেতে বাধ্য হয় পুলিশ।

এর সঙ্গে আরো অনেকগুলো ছোট-ছোট আপাত-বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছিল, যেগুলো জুড়লে,ব্যাপারটা আর অনেকটা পরিষ্কার হয়। মিতা চতুর্থীর দিন বাড়িতে এসে বলে, ও বি.এড. পড়তে চায়, তার অনেক খরচ। শ্বশুরবাড়ি থেকে অল্প কিছু টাকাই পাওয়া যাবে, বাকিটার জন্য বাবার কাছ থেকে ওর একলাখ টাকার দরকার। আর, খুন হওয়ার মাসদুয়েক আগে আমাদেরই সহপাঠী, ওর ঘনিষ্ঠ বান্ধবীকে জানায়, ও কনসিভ করেছিল, তারপর সদ্য অ্যাবরশন করতে হয়েছে ওকে। এই বিশেষ বিশেষ ঘটনাগুলো কি আমাদের খুব চেনা ছকের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে না?

খুব পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, ঘটনা কী, কিন্তু আমাদের দেশে আইনের শাসন এমনই হাস্যকর যে, বহু মানুষের সমর্থন না পেলে তা বলবৎ হয় না। আমরা, মিতার বন্ধুরা ভয় পাচ্ছি, মিতা সুবিচার পাবে না। কারণ, মিতার পরিবারের লোকবল নেই, অর্থবল নেই, দক্ষ আইনজীবী নিয়োগের সামর্থ্য নেই। আমরা ভয় পাচ্ছি, বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ জ্ঞানচর্চা আর প্রগতিশীলতার কেন্দ্র যাদবপুরের তথাকথিত আধুনিক ছাত্রী হয়েও মিতা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার হল দেখে। আমরা, মিতার বন্ধুরা আর আত্মীয় পরিজনরা এখনো জানি না কী ভাবে এগবো, জানি না, এই লড়াই কীভাবে টেনে নিয়ে যাওয়া যাবে। আপনারা, যাঁরা এই লেখাটি পড়ছেন, তাঁরা সবাই মিতার পাশে, মিতার পরিবারের পাশে এসে না দাঁড়ালে মিতার সুবিচার নিশ্চিত করা যাবে না।

#justiceformita
#abolishdomesticviolence

পুনশ্চঃ যাঁরা রক্তে ভেসে যাওয়ার ছবি, পোস্ট-মর্টেম হওয়ার পরের ছবি সহ্য করতে পারেন না, তাঁদের বিনীতভাবে জানাই, আমিও এরকম দৃশ্য সহ্য করতে পারি না। কিন্তু বাধ্য হয়েই করতে হচ্ছে, যাতে পরিকল্পিত হত্যাটা 'আত্মহত্যা' না বানানো হয়। আমার-আপনার রুচিশীলতা মিতার সুবিচার পাওয়ার রাস্তায় বাধা হয়ে দাঁড়াবে, এটা চাই না।

Yashodhara Ray Chaudhuri 

দশমীর দিন চলে যেতে হয় এক লক্ষ্মীকে... আর আমাদের লক্ষ্মীপুজোর শোরগোলের মধ্যে, প্রশ্নগুলো থেকেই যায়...



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

'Moner Manush' - Anupam Roy Feat. Satyaki Banerjee & Babul Supriyo - Cok...

TAPAN ROY WITH GAUTAM GHOSH ..."MONER MANUSH(LALON FAKIR)" Bengali Folk ...

Viewing all 1191 articles
Browse latest View live


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>